আইপিএল স্পট-ফিক্সিং নিয়ে চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা করে দিল মুকুল মুদগল কমিশন। কিন্তু নারায়ণস্বামী শ্রীনিবাসনের ভাগ্যে কী আছে, সেটা জানা গেল না। কারণ রিপোর্ট জমা পড়লেও তাতে কী বলা আছে না আছে, সেটা পরিষ্কার করে এ দিন বলতে চাননি কমিশনের আইনজীবীরা।
আগামী ১০ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টে মুদগল কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে শুনানি হবে। চলতি বছরই মে মাসে মুদগল কমিটি আইপিএল স্পট-ফিক্সিং নিয়ে প্রাথমিক রিপোর্ট জমা দিয়েছিল। সঙ্গে একটা মুখ বন্ধ করা খামও দেওয়া হয়েছিল, যেখানে শ্রীনিবাসন-সহ আরও তেরো জনের বিরুদ্ধে গুরুতর সব অভিযোগের কথা বর্ণনা করা ছিল। তার পরপরই সুপ্রিম কোর্ট কমিটির শক্তি আরও বাড়িয়ে বলে দেয় মুখবন্ধ খামের মধ্যে যা তথ্য আছে, তার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করে দেখতে। প্রাক্তন আইপিএস অফিসার বি বি মিশ্রকে জুড়ে দেওয়া হয় কমিশনের সঙ্গে। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কেও কমিশনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কমিশনের অন্যতম আইনজীবী রাজু রামচন্দ্রন এ দিন বলেন, “আমরা রিপোর্ট জমা করেছি। কিন্তু সেখানে কী আছে, সেটা বলা যাবে না।” রিপোর্ট নিয়ে বিস্তারিত ভাবে কিছু না বলা হলেও সৌরভের সাহায্য যে কমিশনের প্রবল কাজে এসেছে, সেটা বলে দিয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মুদগল। “ক্রিকেট নিয়ে প্রচুর তথ্য আমাদের দিয়েছে সৌরভ। তাতে আমাদের লাভ হয়েছে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy