Advertisement
E-Paper

একটানা ৫৮ ঘণ্টা ধরে চুমু! বিশ্বরেকর্ড করেও আচমকা বিচ্ছেদের পথে হাঁটলেন দম্পতি

বিবিসির একটি পডকাস্টে এসে এক্কাচাই নিজেই স্বীকার করে নিয়েছেন তাঁরা আর একসঙ্গে থাকছেন না। দাম্পত্য সম্পর্কে ভাঙন ধরেছে তাঁদের।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৫:১৫
World Record for the longest kiss

—প্রতীকী ছবি।

দীর্ঘ চুমুর রেকর্ডের অধিকারী ছিলেন তাইল্যান্ডের দম্পতি। তাইল্যান্ডের এক্কাচাই তিরানারাত এবং তাঁর স্ত্রী লাকসানা ২০১৩ সালে ধরে ঠোঁটে ঠোঁট রেখে কাটিয়েছিলেন এক-আধ ঘণ্টা নয়, ঠিক ৫৮ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট। গিনেস ওয়ার্ল্ডে নাম তুলেছিলেন তাঁরা। একদা সেই বিখ্যাত জুটিও এ বার বিচ্ছেদের পথে। বিবিসির একটি পডকাস্টে এসে এক্কাচাই নামে তাই যুবক নিজেই স্বীকার করে নিয়েছেন যে, তিনি ও তাঁর স্ত্রী লাকসানা আর একসঙ্গে থাকেন না। দাম্পত্য সম্পর্কে ভাঙন ধরেছে তাঁদের। একই সঙ্গে নিজেদের কৃতিত্বের জন্য তাঁরা আজও গর্বিত বলে দাবি করেছেন এই তাই যুবক।

ডেলি মেলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পডকাস্টে এসে এক্কাচাই ১২ বছর আগের সেই চুম্বন প্রতিযোগিতার অভিজ্ঞতার কথা ভাগ করে নিয়েছেন। প্রতিযোগিতার কঠোর নিয়মকানুন কী ভাবে তাঁদের অভিজ্ঞতাটিকে উপভোগ্য করে তুলেছিল তা স্মরণ করেছেন এক্কাচাই। তিনি জানান, অংশগ্রহণকারীদের বাথরুমে যাওয়ার সময়ও ঠোঁটে ঠোঁট রেখে চুম্বন বজায় রাখতে হত। এক্কাচাই অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে বলেন, ‘‘আমি খুবই গর্বিত। এই অভিজ্ঞতা জীবনে এক বারই পাওয়া যায়। আমরা দীর্ঘ সময় একসঙ্গে কাটিয়েছি এবং আমরা যা অর্জন করেছি তার ভাল স্মৃতিগুলো ধরে রাখার চেষ্টা করছি।’’

এই দম্পতি এর আগে ২০১১ সালে ৪৬ ঘণ্টা ২৪ মিনিট ধরে চুম্বন করে প্রতিযোগিতাটি জিতেছিলেন। মজার বিষয় হল, তাঁরা প্রথমে ভ্যালেন্টাইন্স ডে-র ঠিক আগে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের পরিকল্পনাই করেননি। লাকসানা সেই সময়ে অসুস্থতা থেকে সেরে উঠেছিলেন এবং এক্কাচাই তাঁকে নিয়ে ছুটি কাটানোর পরিকল্পনা করেছিলেন। সেই সময়ে প্রায় ১ হাজার ২০০ পাউন্ড এবং একটি হিরের আংটির পুরস্কারের জন্য তাঁরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছে।

thailand Guiness World Record
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy