কাজকর্ম নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন এক মহিলা। হঠাৎ ঝমঝম করে বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়। মাথায় টুপি দিয়ে তাড়াহুড়ো করে বর্ষাতি পরার চেষ্টা করছিলেন তিনি। সেই মহিলার ‘উদ্ধারকর্তা’ হয়ে তাঁর পাশে গিয়ে দাঁড়ায় দু’টি হাতি। শুঁড় দিয়ে তাদের বিশাল দেহের তলায় ওই মহিলাকে আশ্রয় দিতে ব্যতিব্যস্ত হয়ে ওঠে তারা। বৃষ্টির সময় তারা ওই মহিলার ‘ছাতা’ হয়ে ওঠে যেন। বৃষ্টি থেকে আড়াল করে সেই মহিলার ঠোঁটে শুঁড় দিয়ে চুমুও খেয়ে ফেলল একটি হাতি। সমাজমাধ্যমে এমনই একটি ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে (যদিও সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার ডট কম)।
আরও পড়ুন:
‘লেক_চাইলার্ট’ নামের অ্যাকাউন্ট থেকে ইনস্টাগ্রামের পাতায় একটি ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়েছে। সেই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে যে, এক মহিলার দু’পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছে দু’টি হাতি। মহিলার মাথায় শুঁড় তুলে তাঁকে আশ্রয় দিল হাতি দু’টি। মহিলা যেন বৃষ্টিতে না ভিজে যান, সে জন্যই এত আয়োজন দুই হাতির।
বর্ষাতি পরতে পরতে হাতির চোখের নীচে চুমু খেলেন সেই মহিলা। শুঁড় দিয়ে মহিলার ঠোঁটে চুমু খেয়ে সেই আদর ফিরিয়েও দিল হাতিটি। তাইল্যান্ডের এক হস্তী সংরক্ষণ কেন্দ্রে এই ঘটনাটি ঘটেছে। জানা গিয়েছে যে, হাতি দু’টির নাম যথাক্রমে ছাবা এবং থং। ভিডিয়োটি দেখে ভালবাসায় ভরিয়ে দিয়েছেন নেটাগরিকদের অধিকাংশ। এক জন নেটাগরিক লিখেছেন, ‘‘হাতিগুলো কী যত্নশীল! মহিলার জন্য কত কিছু ভাবছে।’’