ফাইল চিত্র।
করোনার মধ্যেও অফিসে আসতে হবে। দফতরের সচিবালয় থেকে নাকি এমনই চাপ দেওয়া হচ্ছিল। এর মধ্যেই ডিরেক্টরেটের এক কর্মীর করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর আসে। তার পরেও হাজিরা নিয়ে চাপ কমেনি। বৃহস্পতিবার সল্টলেকের প্রাণিসম্পদ বিকাশ দফতরের ডিরেক্টরেটের ১৩৫ জন কর্মী-অফিসারের প্রায় সবাই অফিস ‘বয়কট’ করলেন। যা নিয়ে তোলপাড় প্রশাসনিক মহলে।
এ দিন অফিসে আসেন শুধু প্রাণিসম্পদ অধিকর্তা যোগরাজ তামাঙ্গ ও তাঁর তিন সহকারী। ঘটনাচক্রে বৃহস্পতিবার তামাঙ্গকে সরিয়ে দেন সচিব ভগবতীপ্রসাদ গোপালিকা। অতিরিক্ত অধিকর্তা বিদ্যুৎবরণ রায়কে নতুন অধিকর্তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কেন, তার ব্যাখ্যা সচিবালয় দেয়নি। অফিস বয়কটের সঙ্গে যোগ আছে কিনা জানতে চেয়ে যোগাযোগ করার চেষ্টা হলে সচিব ফোন ধরেননি। মেসেজের জবাব দেননি। দফতরের কর্তাদের একাংশ জানাচ্ছেন, সচিবালয়ে সামান্য উপস্থিতিতে কাজ চলছিল। কিন্তু ডিরেক্টরেটে সকলকে হাজির করানোর চাপ ছিল। কিন্তু সংক্রমণ, পরিবহণ সমস্যার কারণে তা সম্ভব হচ্ছিল না। দফতরে স্যানিটাইজ়েশনও হয়নি। এক কর্মীর করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ার পরে ক্ষিপ্ত অফিসার-কর্মীরা অফিস বয়কটের সিদ্ধান্ত নেন। সরকারি সূত্রের খবর, অনুপস্থিত কর্মী-অফিসারদের কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে।
উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফল সম্পর্কিত যাবতীয় আপডেট পেতে রেজিস্টার করুন এখানে
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy