Advertisement
E-Paper

পুষ্টি পাচ্ছে না শিশুরা, ক্ষুব্ধ কর্তা

মহকুমাশাসক নীতিন সিংহানিয়া জানান, সব থেকে খারাপ দশা বাদলা পঞ্চায়েতের চা গ্রাম এলাকার ১৪৩ নম্বর কেন্দ্রটির। গিয়ে দেখা যায়, যথাযথ সময়ে কেন্দ্রটি খোলা হয় না।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৫ জুন ২০১৭ ০১:২৮

কোথাও সহায়িকা আসেন না, কোথাও আবার নিয়মিত অঙ্গনওয়ারি কেন্দ্রই খোলা হয় না। ফলে প্রয়োজনীয় পুষ্টি পান না প্রসূতি, শিশুরা। কালনা ২ ব্লকের বাদলা ও পিন্ডিরা পঞ্চায়েত ঘুরে এমনই হাল দেখলেন প্রশাসনের কর্তারা।

মহকুমাশাসক নীতিন সিংহানিয়া জানান, সব থেকে খারাপ দশা বাদলা পঞ্চায়েতের চা গ্রাম এলাকার ১৪৩ নম্বর কেন্দ্রটির। গিয়ে দেখা যায়, যথাযথ সময়ে কেন্দ্রটি খোলা হয় না। ফলে শিশুর সংখ্যা অর্ধেক হয়ে গিয়েছে। শিশুদের গায়ে দেখা মেলেনি কোনও সরকারি পোশাকের। এমনকী, ঠিকঠাক রেজিস্টার মানা হয় না। প্রতি মাসে শিশুদের ওজন করার যে নিয়ম রয়েছে তাও সেখানে মানা হয় না বলে জেনেছেন কর্তারা। বাকি দুটি কেন্দ্রের মধ্যেও একটিতে সহায়িকা দীর্ঘদিন আসে না। এ ছাড়াও তিনটি অঙ্গনওয়ারি কেন্দ্রের কোনটিতেই শিশুদের হাতের বৃদ্ধি মাপক যন্ত্রের দেখা মেলেনি। বসে খাওয়ানোর পরিবর্তে কেন্দ্রগুলিতে শিশুদের রান্না করা খাবার বাড়ি নিয়ে যেতে দেওয়া হয়।

এ দিন পিণ্ডিরা পঞ্চায়েতের ইছাপুর উচ্চবিদ্যালয়েও পরিদর্শনে যান কর্তারা। দেখা যায়, সাইকেল শেডের অভাব। মহকুমাশাসক বলেন, ‘‘উচ্চবিদ্যালয়ে গিয়ে আমি ছাত্রছাত্রীদের একটি ক্লাসেও গিয়েছিলাম। তবে পড়াশোনার মান সন্তোষজনক নয়।’’ অঙ্গনওয়ারি কেন্দ্রগুলিকে নিয়ে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তাঁর দাবি। আশ্বাস দেন সাইকেল রাখার শেড তৈরিরও। এ ছাড়াও দুই পঞ্চায়েত এলাকার একশো দিনের কাজে পুকুর খনন ঘুরে দেখেন মহকুমাশাসক।

Administrative officers Anganwadi Malnutrition অঙ্গনওয়ারি Children
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy