কলকাতা হাই কোর্ট। —ফাইল চিত্র।
স্কুলে অবৈধ শিক্ষক নিয়োগে এ বার স্কুল সার্ভিস কমিশনের আঞ্চলিক দফতরের এক প্রাক্তন চেয়ারম্যানের নাম জড়াল। তিনি বর্তমানে বাঁকুড়ার একটি কলেজের অধ্যক্ষ। চাকরিপ্রার্থী সোমা রায়ের মামলায় বৃহস্পতিবার কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু সিআইডিকে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে তদন্ত করতে মৌখিক নির্দেশ দিয়েছেন। সিআইডি কেন চুপ করে বসে আছে, সেই প্রশ্ন করেন তিনি।
সোমার মামলায় মুর্শিদাবাদের গোঠা হাই স্কুলে ভুয়ো শিক্ষক নিয়োগের বিষয়টি সামনে আসে। বিচারপতি বসু সেই মামলায় সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন। মামলার তদন্তে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক আশিস তিওয়ারি, তাঁর ছেলে অনিমেষ-সহ একাধিক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সোমার আইনজীবী ফিরদৌস শামিম জানান, আশিস নিম্ন আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন অথচ সেই নথি নিম্ন আদালতের ফাইলে নেই। বিষয়টি বিচারপতিকে বলা হয়েছে। এসএসসির ওই আঞ্চলিক প্রধানের স্ত্রীকে বেআইনি ভাবে নিয়োগের অভিযোগ উঠেছে। কারণ, তিনি ২০১১ সালে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় পাশ করে ২০১৯ সালে চাকরি পেয়েছেন। অথচ তাঁর নাম প্যানেলে নেই বলেই সিআইডি জানিয়েছে। কেন এত দেরিতে চাকরি হল, তার কোনও যুক্তি এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy