দিঘায় জগন্নাথ মন্দির নিয়ে একটি জনস্বার্থ মামলা হয় কলকাতা হাই কোর্টে। মঙ্গলবার বিচারপতি সুজয় পাল এবং বিচারপতি স্মিতা দাস দে-র ডিভিশন বেঞ্চে ছিল মামলার শুনানি। মামলাকারীর তরফে অতিরিক্ত হলফনামা জমা দেওয়া হয়। আদালত সেই হলফনামা গ্রহণ করেছে। এক সপ্তাহ পরে এই মামলার শুনানি। পরের শুনানিতে হলফনামার প্রেক্ষিতে বক্তব্য জানাতে পারে হিডকো।
জনস্বার্থ মামলাটি কলকাতা হাই কোর্টে করেছিলেন আইনজীবী কৌস্তুভ বাগচী। তিনি আবেদন করে জানিয়েছিলেন, ট্রাস্টের নামে মন্দির পরিচালিত হচ্ছে। ট্রাস্টে অনুদান দিলে হিডকো দফতরের ঠিকানা দেখানো হচ্ছে। সরকার কি মন্দির তৈরি করতে পারে? এই মন্দিরের নিরাপত্তার জন্য সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছিলেন মামলাকারী। তিনি আবেদনে জানিয়েছিলেন, ‘সংবেদনশীল ধর্মীয় স্থানে’ এই সিভিক ভলান্টিয়ারদের নিয়োগ করা হলে সাধারণ মানুষের সুরক্ষা, শৃঙ্খলা বিপদের মুখে পড়তে পারে। তাঁদের নিয়োগে স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে বলেও অভিযোগ করেছিলেন মামলাকারী।
সেই মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছিল হাই কোর্ট। মঙ্গলবার ছিল মামলার শুনানি। মামলাকারীর তরফে অতিরিক্ত হলফনামা জমা দেওয়া হয়। আদালত হলফনামা গ্রহণ করেছে।