দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীতে সভায় দেব।—নিজস্ব চিত্র।
নায়কের হেলিকপ্টার পৌঁছনোর বহু আগে থেকেই কড়া রোদ মাথায় করেও লোক জড়ো হয়েছিল বাসন্তীর সোনাখালিতে। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পরে যখন সত্যি আকাশে চক্কর কাটতে দেখা গেল সেই কপ্টার, ‘দেব দেব’ চিত্কারে কান পাতা দায়। শুধু তো মাঠে নয়, ভিড়টা চেঁচাচ্ছিল আশপাশের বাড়িঘর, দোকান, গাছের ডাল থেকেও।
ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী তথা অভিনেতা দেব মঞ্চে উঠলেন যখন, মোবাইলে ছবি তোলার ধুম পড়ল। জনতা তো বটেই, কর্তব্যরত পুলিশ কর্মীরা মধ্যেও। তারই মধ্যে বক্তৃতা করতে শুরু করেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায়। কিন্তু জনতার উচ্ছ্বাস থামলে তো হয়। বাধ্য হয়ে মুকুলবাবুকে বলতে হল, “উনি কিন্তু শুধু চলচ্চিত্র জগতের জ্যোতিষ্কই নন। তৃণমূল পরিবারের সদস্যও।” মুকুলবাবুর এ দিন তাঁর বক্তব্যে যথারীতি ছিলেন কংগ্রেস, সিপিএম এবং বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক। মোদী প্রসঙ্গে তাঁর মন্তব্য, “উনি যেন নিজে নিজেই প্রধানমন্ত্রী হয়ে গিয়েছেন।” এ দিন জয়নগরের তৃণমূল প্রার্থী প্রতিমা মণ্ডলের প্রচারে এসেছিলেন তাঁরা। তার আগে মথুরাপুরের দলের প্রার্থী চৌধুরীমোহন জাটুয়ার সমর্থনে রায়দিঘি ও পাথরপ্রতিমায় সভা করেন মুকুল-দেব। সেখানে মুকুলবাবু বলেন, “মোদী প্রধানমন্ত্রী হলে দেশের কালো দিন ঘনিয়ে আসবে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy