Advertisement
E-Paper

নদীর পাড়ে মাটি কাটা নিয়ে সংঘর্ষ দেগঙ্গায়

বিদ্যাধরী নদী থেকে মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের বচসা থামাতে গিয়ে নদীতে পড়ে জখম হলেন এক পুলিশ কর্মী। গোলমাল পাকানোর অভিযোগে পুলিশ একজন শ্রমিককে আটক করেছে। আটক করা হয়েছে একটি নৌকাও। শুক্রবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে দেগঙ্গা থানার হাঁসিয়া গ্রামের পশ্চিমপাড়ার সুন্দরী বাঁকের কাছে। উত্তেজনা থানায় এলাকায় পুলিশি টহল শুরু হয়েছে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৯ এপ্রিল ২০১৪ ০২:০৪

বিদ্যাধরী নদী থেকে মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের বচসা থামাতে গিয়ে নদীতে পড়ে জখম হলেন এক পুলিশ কর্মী। গোলমাল পাকানোর অভিযোগে পুলিশ একজন শ্রমিককে আটক করেছে। আটক করা হয়েছে একটি নৌকাও। শুক্রবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে দেগঙ্গা থানার হাঁসিয়া গ্রামের পশ্চিমপাড়ার সুন্দরী বাঁকের কাছে। উত্তেজনা থানায় এলাকায় পুলিশি টহল শুরু হয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দেগঙ্গা-১ পঞ্চায়েতের হাঁসিয়া গ্রামের পশ্চিমপাড়ায় সুন্দরী বাঁকের কাছে বিদ্যাধরী নদীর দু’ধারে রয়েছে বেশ কয়েকটি ইটভাটা। ইট তৈরির জন্য মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে প্রায়ই ওই এলাকায় গোলমাল, সংঘর্ষ হয়। তা ছাড়া ওই এলাকায় নদীর ধারে বাস করা ৩০টি আদিবাসী পরিবারকেও তুলে দেওয়ার চক্রান্ত করা হচ্ছে বলে ওই পরিবারগুলির অভিযোগ।

নদীর পাড় থেকে মাটি কেটে নেওয়ার জন্য পাড় ভেঙে যাচ্ছে বলে বৃহস্পতিবার প্রতিবাদ করতে গেলে মাটির কাটার শ্রমিকেরা স্থানীয় বাসিন্দা সীতারানি মণ্ডল ও বীণা মণ্ডলকে মারধর করে। এই ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়। শুক্রবার ফের ওই এলাকায় মাটি কাটতে গেলে শ্রমিকদের সঙ্গে গ্রামবাসীদের বচসা থেকে হাতাহাতি শুরু হয়। খবর পেয়ে দেগঙ্গা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পুলিশ যারা মাট কাটছিল তাদের তাড়া করে মাটি বোঝাই একটি নৌকা আটকাতে গেলে নদীতে পড়ে এক পুলিশ কর্মী জখম হন। স্থানীয় বাসিন্দা প্রসেনজিত সর্দার, রণজিৎ মণ্ডল, সঞ্জিৎ নায়েক বলেন, “নদীর পাড়ে মাটি কাটায় দিনকে দিন পাড় ভাঙছে। ভাঙনে বিপদ বাড়ছে আমাদের। মাটি কাটতে বারণ করলে আমাদের এখান থেকে উচ্ছেদ করার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এমনকী আমাদের দুই মহিলাকেও মারধর করা হয়। ঘর ভাঙচুর করা হয়।”

আক্রান্ত দুই সিপিএম নেতা। প্রচার সেরে বাড়ি ফেরার পথে দুষ্কৃতীদের হাতে আক্রান্ত হলেন দুই সিপিএম নেতা। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গটনাটি ঘটেছে সন্দেশখালির জেলিয়াখালিতে। গুরুতর আহত অবস্থায় ফুলচাঁদ সর্দার ও দ্রোণ দিশারি নামে ওই দু’জনকে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। স্থানীয় সিপিএম নেতৃত্বের অভিযোগ, দলের হয়ে প্রচার করে বাড়ি ফেরার সময় তাদের দলের ওই দুই নেতাকে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা মারধর করে। তৃণমূলের পাল্টা দাবি, সিপিএমে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের শিকার হয়েছেন ওই দুই নেতা। এই ঘটনার সঙ্গে তারা কোনওভাবেই জড়িত নয়।

clerk deganga
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy