Advertisement
E-Paper

গ্রামীণ উন্নয়নে পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের বরাদ্দ থেকে রাজ্যকে ৬৯৯ কোটি টাকা দিল কেন্দ্র

কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে দ্বিতীয় কিস্তির ৬৯৪ কোটি ৪৪ লক্ষ টাকা এবং প্রথম কিস্তির বকেয়া ৪ কোটি ৯৩ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৪ মার্চ ২০২৫ ২০:২১
টাকা পাবে রাজ্যের ২১টি জেলা পরিষদ, ৩২৬টি পঞ্চায়েত সমিতি এবং ৩২২০ গ্রাম পঞ্চায়েত।

টাকা পাবে রাজ্যের ২১টি জেলা পরিষদ, ৩২৬টি পঞ্চায়েত সমিতি এবং ৩২২০ গ্রাম পঞ্চায়েত। —প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।

পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের বরাদ্দ থেকে রাজ‍্যকে গ্রামীণ উন্নয়নে ৬৯৯ কোটি টাকা দিল কেন্দ্র। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে দ্বিতীয় কিস্তির ৬৯৪ কোটি ৪৪ লক্ষ টাকা এবং প্রথম কিস্তির বকেয়া ৪ কোটি ৯৩ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে। এই টাকা পাবে রাজ্যের ২১টি জেলা পরিষদ, ৩২৬টি পঞ্চায়েত সমিতি এবং ৩২২০ গ্রাম পঞ্চায়েত।

পঞ্চদশ অর্থ কমিশনে বরাদ্দ হওয়া এই টাকা গ্রামের উন্নয়নের কাজে ব্যবহার করা হবে। যেমন, পানীয় জল সরবরাহ, বর্জ্য নিষ্কাশন, বৃষ্টির জল ধরে রেখে ব্যবহার এবং জল পরিশোধন। তবে কর্মীদের বেতন বা কোনও কিছু প্রতিষ্ঠার জন্য এই টাকা খরচ করা যায় না।

পঞ্চায়েতি রাজ মন্ত্রক এবং জলশক্তি মন্ত্রক পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের টাকা বরাদ্দের সুপারিশ করে। সেই টাকা মঞ্জুর করে কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক। প্রতি অর্থবর্ষে দু’টি কিস্তিতে সেই টাকা দেওয়া হয় রাজ্যগুলিকে।

সূত্রের খবর, ২০২৬ সালের ১ এপ্রিল থেকে ষোড়শ অর্থ কমিশনের কাজ শুরু করার কথা। কমিশনের চেয়ারম্যান অরবিন্দ পানাগাড়িয়া কিছু দিন আগে এ রাজ্যে ঘুরে গিয়েছেন। বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগের তুলনায় আরও বেশি অর্থের দাবি করেছিলেন অর্থ কমিশনের থেকে। সেই দাবি বিবেচনায় রাখার আশ্বাসও দিয়েছেন অর্থ কমিশনের আধিকারিকেরা। রাজ্যের আশা, তার আগে ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের মধ্যে বাকি থাকা পুরো অর্থের ব্যবহার হয়ত করে ফেলা যাবে। সূত্রের খবর, সে কারণে জেলাগুলিকে বাড়তি উদ্যোগী হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে নবান্ন।

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy