নিজেই শিখছে কাব্যা। নিজস্ব চিত্র।
স্কুলে ভর্তির বয়স হয়নি এখনও। কিন্তু তাকে দেখে কে বলবে সে কথা! গড়গড় করে ছড়া বলছে, হাতে পেনসিল নিয়ে এঁকে ফেলছে ছবি। কোন্নগরের কাব্যার প্রতিভার স্বীকৃতি দিল ‘ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস’ও।
বয়স মাত্র তিন বছর। ঠিক করে কথাও বলতে শেখেনি। কিন্তু এরই মধ্যে পড়াশোনার প্রতি বিশেষ আগ্রহ ছোট্ট কাব্যার। শুধু মাত্র মোবাইল দেখে দেখেই সে ইংরিজি বর্ণমালা থেকে শুরু করে পশু, পাখির নাম, ছড়া, সবই কণ্ঠস্থ করে ফেলেছে। যে বয়সে সবাই খেলতে পছন্দ করে, কাব্যার সঙ্গী তখন বইখাতা, পেন। হাতে পেনসিল নিয়ে একাই নিজের মনে ছবি এঁকে ফেলে সে। তার এই আশ্চর্য ক্ষমতা দেখে তাজ্জব মা-বাবা। ছোট্ট কাব্যার এই প্রতিভাকে স্বীকৃতি দিয়েছে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস।
হুগলির কোন্নগরের বাসিন্দা ধীরাজ কুমার ও দীপিকা কুমারের একমাত্র কন্যা কাব্যা। বাবা ধীরাজ কুমার সেনা কর্মী। কর্মসূত্রে তিনি জম্মুতে। মা দীপিকা গৃহবধু। কাব্যা সারাদিন ব্যস্ত থাকে নিজের পড়াশোনা নিয়ে। মোবাইল দেখে দেখেই শিখে ফেলেছে অনেক কিছু। ছড়া, কবিতা, পশু, পাখির নাম, ফল, ফুলের নাম, এমনকি ছবি দেখে দেখে আঁকতেও পারে সে। নিজের মনে কত কী এঁকে ফেলেছে ইতিমধ্যে। মেয়ের এই গুণ দেখে তার মা মাস ছয়েক আগে আবেদন করেছিলেন ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসে। চলতি মাসের ১৬ তারিখ বাড়িতে এসে পৌঁছয় ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসের শংসাপত্র।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy