Advertisement
E-Paper

আংটি দেখেই চিনেছি, সাক্ষ্য সুচেতার মামার

শ্রীরামপুরের অতিরিক্ত জে‌লা ও দায়রা বিচারক কাজি সফিউর রহমানের এজলাসে এ দিন উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁর বাসিন্দা প্রভাতবাবু জানান, দেহ উদ্ধারের দিন এক আত্মীয়ের কাছ থেকে তিনি খুনের কথা শোনেন।

শেষ আপডেট: ১৮ জানুয়ারি ২০১৮ ০২:২৭
প্রতীকী চিত্র

প্রতীকী চিত্র

আড়াই বছর আগে দুর্গাপুরের বাসিন্দা সুচেতা চক্রবর্তী ও তার শিশুকন্যা দীপাঞ্জনা হত্যা মামলায় বুধবার আদালতে সাক্ষ্য দিলেন সুচেতার মামা প্রভাত পাঠক।

শ্রীরামপুরের অতিরিক্ত জে‌লা ও দায়রা বিচারক কাজি সফিউর রহমানের এজলাসে এ দিন উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁর বাসিন্দা প্রভাতবাবু জানান, দেহ উদ্ধারের দিন এক আত্মীয়ের কাছ থেকে তিনি খুনের কথা শোনেন। জানতে পারেন, গঙ্গায় ব্যাগে করে দেহাংশ ফেলার সময় ধরা পড়েছেন সমরেশ।

পরের দিন শ্রীরামপুর ওয়ালশ হাসপাতালের মর্গে দু’টি ট্রলি ব্যাগে মুণ্ডহীন দেহ দেখে তা সুচেতার বলে শনাক্ত করেন। তাঁর দাবি, হাতের আঙুলে হিরে, গোমেদ, মুক্তো, পলার আংটি, হাতের নোয়া দেখেই তিনি সুচেতাকে শনাক্ত করেন।

পরের দিন ব্যাগবন্দি অবস্থায় শিশুকন্যার দেহ উদ্ধার হয়। তাকেও শনাক্ত করেন প্রভাতবাবু। পুলিশের কাছে জানতে পারেন, সমরেশ তাদের জানিয়েছেন, সুচেতার সঙ্গে তাঁর অবৈধ সম্পর্ক ছিল। সুচেতা বিয়ের জন্য চাপ দেওয়ায় ওই দু’জনকে মেরে ফেলেন।

আসামী পক্ষের কৌসুলি ধূর্জটিনারায়ণ পাঁকড়াশির প্রশ্নের জবাবে প্রভাতবাবু বলেন, সুচেতার হাতের আঙুল নরম ছিল। হাত এবং পায়ের আঙুলের গাঁট সমান ছিল। তা দেখেই তিনি ওই দেহ সুচেতার বলে নিশ্চিত হন।

আর সামনের পাটিতে অপেক্ষাকৃত বড় এবং উঁচু দাঁত দেখে দীপাঞ্জনার দেহ চিনতে পারেন।

Court আদালত Hooghly Sucheta Chakraborty murder case সুচেতা চক্রবর্তী
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy