Advertisement
E-Paper

প্রতিবন্ধী ভাতা অমিল, বিধায়কের কাছে ক্ষোভ

বিধায়ক বলেন, “কেন তরুণী প্রতিবন্ধী ভাতা পাচ্ছেন না, তা খোঁজ নিয়ে নিশ্চিত ভাবেই সমাধান করব। পরিবারটিকে ‘দিদিকে বলো’ টোল ফ্রি নম্বরে ফোন করে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে জানাতেও বলেছি।”

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৭ অগস্ট ২০১৯ ০২:২২
অসহায়: মায়ের সঙ্গে সুদীপ্তা। নিজস্ব চিত্র

অসহায়: মায়ের সঙ্গে সুদীপ্তা। নিজস্ব চিত্র

জন্ম থেকেই তিনি হাঁটতে পারেন না, কথাও বলতে পারেন না। সব কাজেই অন্যের উপরে নির্ভর করতে হয়। ৯০ শতাংশ প্রতিবন্ধী হওয়া সত্ত্বেও গোঘাটের তারাহাট গ্রামের তফসিলি পরিবারের বছর উনিশের সুদীপ্তা দাস এখনও প্রতিবন্ধী ভাতা পান না। পঞ্চায়েত এবং ব্লক অফিসে দরবার করেও ভাতার ব্যবস্থা হয়নি বলে সুদীপ্তার বাবা বিজয়বাবুর অভিযোগ। শনিবার ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচিতে ওই গ্রামে গিয়েছিলেন গোঘাটের বিধায়ক মানস মজুমদার। তাঁর কাছে ক্ষোভ জানান বিজয়বাবু।

বিধায়ক বলেন, “কেন তরুণী প্রতিবন্ধী ভাতা পাচ্ছেন না, তা খোঁজ নিয়ে নিশ্চিত ভাবেই সমাধান করব। পরিবারটিকে ‘দিদিকে বলো’ টোল ফ্রি নম্বরে ফোন করে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে জানাতেও বলেছি।” তারাহাট গ্রামটি গোঘাট-২ ব্লকের মান্দারণ পঞ্চায়েতে। প্রধান সানোয়ারা বেগমের দাবি, ‘‘বিষয়টা জানাই ছিল না। খোঁজ নিয়ে ব্লক প্রশাসনে কাছে সুপারিশ করা হবে।” বিডিও অভিজিৎ হালদার জানিয়েছেন, তাঁর কাছে কোনও আবেদন আসেনি। এলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

বিজয়বাবু দিনমজুরি করেন। সুদীপ্তার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নেই। বিজয়বাবু জানান, একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে তিনি মেয়ের অ্যাকাউন্ট খুলতে গিয়েছিলেন। কিন্তু টিপ ছাপ না-মেলায় তা হয়নি। ব্যাঙ্কের মহেশপুর শাখার ম্যানেজার সৌরভকুমার দাস জানান, বিতাঁরা তারাহাটের ওই গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্রের সঙ্গে কথা বলবেন যাতে ওই তরুণী অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।

Disability allowance Didi ke Bolo MLA Goghat
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy