প্রতীকী ছবি
এ শহরের সঙ্গে তাঁর কোনও যোগাযোগই ছিল না। ৪০ হাজার ফুট উপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক, ৪৬ বছরের মাহমুদ সামালি সোলিহুদিন-এর শেষ মুহূর্তটা জড়িয়ে গেল কলকাতার সঙ্গে। বৃহস্পতিবার কাকভোরে কলকাতা বিমানবন্দর থেকে হুটার বাজিয়ে তাঁকে নিয়ে একটি অ্যাম্বুল্যান্স আর জি কর হাসপাতালে পৌঁছয়। সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
কলকাতা বিমানবন্দর সূত্রের খবর, একটি বেসরকারি সংস্থার উড়ানে দিল্লি থেকে কুয়ালা লামপুর যাচ্ছিলেন মাহমুদ। কলকাতার উপর দিয়ে যাওয়ার সময়ে আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। বিমানের পাইলট যোগাযোগ করেন কলকাতার এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে। অনুমতি পেয়ে বুধবার রাত ২টো ৩ মিনিটে বিমানটি নামে কলকাতায়। বিমানবন্দরে মেডিকার চিকিৎসকেরা দেখেন, মাহমুদের অবস্থা খুব খারাপ। অ্যাম্বুল্যান্সে তাঁকে পাঠানো হয় আর জি কর হাসপাতালে। কিন্তু, পৌঁছনোর আগেই মৃত্যু হয় তাঁর।
পুলিশ সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবারই ময়না-তদন্ত করে উড়ান সংস্থার প্রতিনিধিদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে মাহমুদের দেহ। খবর পাঠানো হয়েছে তাঁর বাড়িতে। তবে, আত্মীয়দের কারও পক্ষে ভিসা যোগাড় করে আসতে সময় লাগবে। তাই আজ, শুক্রবারের মধ্যেই মাহমুদের কফিনবন্দি দেহ ইন্দোনেশিয়ায় পাঠানোর তোড়জোড় শুরু করেছে ওই বিমান সংস্থা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy