E-Paper

কলকাতার কড়চা: রাজ থেকে স্বরাজে

তৎকালীন রাজনীতির উত্তাল, বিপ্লব-আকীর্ণ সময়টি বোঝা যাবে আলিপুর বোমা মামলার নথি সামনে থেকে দেখে।

শেষ আপডেট: ৩১ মে ২০২৫ ০৮:৩৯

গত কয়েক বছর ধরেই ৮ শেক্সপিয়র সরণির শ্রীঅরবিন্দ ভবনে বেশ কয়েকটি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে ‘কলকাতা কথকতা’-সহ নানা গোষ্ঠীর সহযোগিতায়। শ্রীঅরবিন্দ ও অগ্নিযুগের বিপ্লবীদের সংগ্রামের ইতিহাস ছিল সেগুলির উপজীব্য। এ বছরও আগামী ৬, ৭ ও ৮ জুন সেখানে আয়োজিত হচ্ছে প্রদর্শনী— ‘রাজ থেকে স্বরাজ: স্বাদেশিকতা ও শিল্প-সংস্কৃতি’। কলকাতা কথকতা-র একুশ জন সংগ্রাহকের ব্যক্তিগত সংগ্রহ দেখানো হবে সেখানে। বিশ শতকের প্রথম পাঁচ দশকে স্বদেশি আন্দোলন থেকে ১৯৪৭-এ স্বাধীনতা লাভের অভিযাত্রা ফিরে দেখাই লক্ষ্য।

তৎকালীন রাজনীতির উত্তাল, বিপ্লব-আকীর্ণ সময়টি বোঝা যাবে আলিপুর বোমা মামলার নথি সামনে থেকে দেখে। স্বদেশি প্রচারপত্র, ক্যালেন্ডার, বিপ্লবী গণেশ ঘোষ বীণা দাস সুধাংশু বিশ্বাস ও অরবিন্দ-বারীন ঘোষের লেখা চিঠি ও ব্যক্তিগত সামগ্রী যেমন থাকছে, তেমনই দেখা যাবে স্বাধীনতা সংগ্রামের স্মারক খবরের কাগজ: ১৯৪৭ সালের ১৫ অগস্ট তারিখের এবং বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামীদের প্রয়াণের পরদিন প্রকাশিত খবরের কাগজও। রয়েছে সুভাষচন্দ্র বসু সরোজিনী নায়ডু সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় আশুতোষ মুখোপাধ্যায় বিধানচন্দ্র রায় ও বিভিন্ন সময়ের গভর্নর জেনারেলদের অটোগ্রাফ-সংগ্রহ। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের প্রয়াণশতবার্ষিকী আগামী ১৬ জুন, সে কথা মনে রেখে প্রদর্শনীতে থাকবে তাঁর প্রতিষ্ঠিত স্বরাজ্য দল সংক্রান্ত প্রাসঙ্গিক নথি, চিত্র, পত্র।

স্বাদেশিকতার বোধ শিল্প-সংস্কৃতিকে কী ভাবে প্রভাবিত করেছিল, দেখা যাবে সেই ইতিহাসও। আঠারো থেকে বিশ শতকের ওল্ড বেঙ্গল পেন্টিং, লিথোগ্রাফ ও কাঠখোদাই চিত্র, পোর্সেলিনের পুতুল, এনামেলের বিজ্ঞাপন-বোর্ড, স্বদেশি ব্যাজ, পুস্তিকা, দেশলাই (অস্ট্রিয়াতে ছাপা দেশীয় রাজাদের ছবি দেওয়া দেশলাই বাক্সের লেবেল), ঘোড়ার গাড়ির লণ্ঠন, গ্যাসবাতি, বটতলার বই, পরাধীন ভারতে সিনেমার বিজ্ঞাপন, বুকলেট, তৎকালীন নিত্যব্যবহার্য স্বদেশি দ্রব্য ও তার বিজ্ঞাপন-লেবেল, বিয়ের পদ্য ও অনুষ্ঠানের নিমন্ত্রণপত্র, কার্ড ক্যাবিনেট ও ব্রোমাইড ফটো— কী নেই! রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, গান্ধীজি, নেহরুর স্বকণ্ঠে গ্রামোফোন রেকর্ডিং; পরাধীন ভারতের মুদ্রা ও ব্যাঙ্ক নোট, কলকাতা থেকে রাজধানী স্থানান্তরের ‘দিল্লি দরবার’ অনুষ্ঠানের স্মারক ও দুষ্প্রাপ্য দেশলাই-মার্কা, সূচিচিত্র ও এনামেল বোর্ডে ছাপা ছবিতে দর্শকরা দেখতে পারবেন অতীত ইতিহাস।

৬ জুন বিকেল সাড়ে ৪টায় প্রদর্শনী উদ্বোধন করবেন দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের পৌত্রী অদিতি মুখোপাধ্যায়ের, ২০২১-এ বয়স একশো পেরিয়েছে যাঁর। থাকবেন প্রাক্তন বিচারপতি চিত্ততোষ মুখোপাধ্যায়, শ্যামল সেন-সহ গুণিজনেরা। জ্যোতির্ময় ভট্টাচার্যের সংগ্রহ থেকে অষ্টাদশ শতকে উইলিয়াম উডের লিথোগ্রাফে কলকাতার ছবি ও ওল্ড বেঙ্গল চিত্রকৃতিসমৃদ্ধ দু’টি পিকচার পোস্টকার্ডের সেট এবং পুরনো কলকাতার ট্রাম-টিকিটের আদলে তৈরি বুকমার্ক সেট প্রকাশ পাবে। প্রদর্শনী দুপুর ৩টে থেকে রাত ৮টা; ছবিতে সূচিশিল্পে পতাকা ও স্বাধীনতা-কথা, অরবিন্দের গ্রেফতারি পরোয়ানা ও স্বদেশি বিজ্ঞাপন।

নাট্যে নজরুল

২৫ বৈশাখ আর ১১ জ্যৈষ্ঠ ক্যালেন্ডারে কাছাকাছি বলেও হয়তো, এ শহরে ও রাজ্যে এক সঙ্গে ‘রবীন্দ্র-নজরুল’ উৎসব পালনের রেওয়াজটি সুপ্রতিষ্ঠিত। তবে এও অপ্রিয় সত্য, বছরভর রবীন্দ্রচর্চার পাশে আন্তরিক নজরুল-চর্চার পরিধিটি কলকাতায় ব্যাপ্ত নয় তত। কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ, গান, সুরের পাশাপাশি নাটকও যে কাজী নজরুল ইসলামের (ছবি) সৃষ্টিবিশ্বের বড় একটা অংশ, তা নিয়ে আলোচনা চোখে পড়ে কই? ত্রিপুরার কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাকাডেমি অ্যান্ড রিসার্চ ফাউন্ডেশন, কলকাতার সুরনন্দন ভারতী ও বাঘাযতীন যোগপ্রভা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ২ জুন বিকেল ৪টে থেকে যাদবপুরে ইন্দুমতী সভাগৃহে ‘নান্দনিক সন্ধ্যা’, মূল আকর্ষণ রা পত্রিকার বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ; বিষয় ‘নাটকে নজরুল’। ‘শিল্পী’, ‘সেতুবন্ধ’, ‘ভূতের ভয়’, ‘ঝিলিমিলি’, ‘আলেয়া’, গীতিনাট্য ‘মধুবালা’, কিশোর কাব্যনাট্য ‘ঝড়’, একাঙ্কিকা ‘পুতুলের বিয়ে’-সহ কবির নাট্যকার সত্তার উদ্ভাস সেখানে।

বিনোদিনী-কথা

অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টসের বাইরে প্রচারপত্র বিলি করছিলেন ওঁরা: “আমাদের নতুন নাটক, আসবেন?” ওরা ‘জোড়াসাঁকো প্যাঁচার দল’। নাট্যদলটির বয়স সাকুল্যে চার, তার মধ্যে গত প্রায় এক বছর আট মাস ধরে চলেছে একটি প্রযোজনার নির্মাণ-গবেষণা। জনা একুশ তরুণ-তরুণী মহোৎসাহে নেমে পড়েছেন, অভিনয় গান মঞ্চ প্রপস রূপসজ্জা-সহ তাবৎ থিয়েটারি কাজে: বিনোদিনীর জীবননির্ভর নাটক বলে কথা! বৈদ্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের ভদ্র চক্রে নষ্ট নটী অবলম্বনে ওঁদের নাটক নষ্ট নটী, নামেই নিহিত বাংলা থিয়েটারের এই ক্ষণজন্মা অভিনেত্রীর প্রতি সমকালের অবিচারের ইঙ্গিত। শ্রীনাথ পালের নির্দেশনায় আগামী দু’টি অভিনয় ২ জুন অ্যাকাডেমি ও ৬ জুন মধুসূদন মঞ্চে, সন্ধে সাড়ে ৬টায়।

সাহিত্যরথী

বিজ্ঞান, শিল্প, ইতিহাস, সবেতেই অবাধ বিচরণ। তারই ছাপ লেখায়, বইগুলি পাঠকধন্য, আজও। শিবপুর বি ই কলেজের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্র নারায়ণ সান্যাল ছিলেন জীবন-রসিক। উদ্বাস্তু ক্যাম্পজীবনই হোক বা উন্নয়নমুখী ভারতে পরিবার পরিকল্পনা, কিছুই তাঁর মন ও কলমের নজর এড়ায়নি। একই মানুষ অজন্তা অপরূপা-ও লেখেন, আবার ছোটদের জন্য যুক্তাক্ষরবর্জিত হাতি আর হাতি-ও, এ এক আশ্চর্য কৃতি। জন্মশতবর্ষ পেরিয়েছে গত বছর, আগামী ৪ জুন সন্ধ্যা ৬টায় শিশির মঞ্চে তাঁকে স্মরণ করবে ‘সম্প্রীতি মানিকতলা’। থাকবেন পবিত্র সরকার, হর্ষ দত্ত, লেখক-কন্যা মৌ সান্যালও; দেখানো হবে সৌমিত্র তালুকদারের তথ্যচিত্র চোখের দেখা প্রাণের কথা।

স্মরণে

১৯৬৪-তে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর, পরে বাণিজ্য বিভাগে হিসাবশাস্ত্রে প্রথম পিএইচ ডি, অডিটিংয়ে প্রথম ডি লিট বারীন্দ্রকুমার বসু। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য বিভাগেই পরে যোগ দেন শিক্ষকতায়, অডিটিং ও হিসাবশাস্ত্র পড়ানোর দক্ষতায় ক্রমে হয়ে ওঠেন দিকপাল অধ্যাপক। ১৯৭৭-এ চতুর্থ আন্তর্জাতিক হিসাবশাস্ত্র শিক্ষা সম্মেলনে বক্তৃতা দিতে জার্মানি যান, নানা দেশে আমন্ত্রিত হয়েছেন পরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সেনেট সদস্য, বাণিজ্য ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের ডিন ছিলেন; ইউজিসি কমার্স প্যানেল, ইন্ডিয়ান অডিটিং অ্যাসোসিয়েশন-সহ নানা কমিটি ও সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ পদেও। গত ২১ এপ্রিল প্রয়াত হলেন, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য বিভাগের প্রাক্তনী সমিতি গত ২৭ মে এক অনুষ্ঠানে স্মরণ করল তাঁকে।

বুদ্ধের সামনে

২১/১ মিলন পার্কে গড়িয়া বুদ্ধ বিহার, সেখানেই বুদ্ধমূর্তির সামনে অভিনীত হবে মহাবস্তু অবদান-এর কাহিনি-আশ্রয়ী রবীন্দ্রনাথের শ্যামা। এ কল্পনা ছিল সৌরীন ভট্টাচার্যের, রূপায়ণের ভার নিয়েছে ‘সর্বানন্দ সংগীত সমাজ (সখের দল)’। গানের মহড়া শুরু করেন শুভশ্রী চক্রবর্তী ও পাপিয়া গুহ, পাঠে অগ্নিমিত্র ঘোষ। সহযোগিতায় এগিয়ে আসেন গড়িয়া বৌদ্ধ সংস্কৃতি সংসদ ও বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ পারমিসিদ্ধি ভিক্ষু। শ্যামা-র পূর্বস্তরে ‘পরিশোধ’-এর অভিনয়ে রবীন্দ্রনাথ অজন্তার আদল ব্যবহার করেছিলেন, উদ্যোক্তারাও অনুষ্ঠানপত্রে রেখেছেন অজন্তার নৃত্যরতাদের ছবি। আগামী কাল, ১ জুন রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বুদ্ধ বিহারে অন্তরঙ্গ-নাট্যে উচ্চারিত হবে, “ক্ষমিবে না, ক্ষমিবে না/ আমার ক্ষমাহীনতা, পাপীজনশরণ প্রভু...”

প্রত্যাবর্তন

বইপাড়ায় নতুন করে বেরোচ্ছে বাংলা সাহিত্যের কালজয়ী কীর্তিগুলি— লক্ষ্য নতুন প্রজন্মের সঙ্গে তাদের আলাপ। রবীন্দ্রনাথ শরৎচন্দ্র বিভূতিভূষণ মানিক তারাশঙ্করের পাঠকধন্য উপন্যাসগুলি বাজারে আসছে নতুন করে: ওপার বাংলার ‘বাতিঘর’ বা এপারের ‘ভাষা ভেঞ্চার্স’-এর হাত ধরে। সেই তালিকায় নবতম সংযোজন ‘সুস্মৃতি প্রকাশনী’র চাঁদের পাহাড়। সিগনেট প্রেস থেকে প্রকাশিত, সত্যজিৎ রায়ের প্রচ্ছদসমৃদ্ধ বইখানা তো বাঙালির সমষ্টিস্মৃতিতে খোদিত, কিন্তু ক’জন জানেন, উপন্যাসটি ধারাবাহিক ভাবে বেরোয় সেকালের জনপ্রিয় কিশোরপাঠ্য মাসিকপত্র মৌচাক-এ; কিংবা সিগনেটেরও আগে তা গ্রন্থাকারে বেরিয়েছিল ‘এম সি সরকার’ প্রকাশনা থেকে! ১৯৩৭-এর সেই প্রথম সংস্করণেরই অবিকল প্রতিরূপ (ফ্যাক্সিমিলি) প্রকাশ করেছে সুস্মৃতি। বিনয় বসুর আঁকা প্রচ্ছদ ও অলঙ্করণও (ছবি) অক্ষুণ্ণ সেখানে।

অনন্য

পঁচিশ-ই বেঁধে দিয়েছে বন্ধনহীন গ্রন্থি, রবীন্দ্রনাথ আর রামকিঙ্কর বেজের। পঁচিশে বৈশাখ আর ২৫ মে, দু’জনের জন্মদিন। আধুনিক ভারতীয় স্থাপত্যের রূপকারের ১১৯তম জন্মবার্ষিকী ছিল গত রবিবার, ভোলেনি কলকাতা। ‘হাওড়া সৃজন’ নাট্যগোষ্ঠী রামকিঙ্করের জীবন নিয়েই বেঁধেছে নাটক কলের বাঁশি, সুদীপ ঘোষালের নির্মাণে, রামকিঙ্কর চরিত্রে সঞ্জীব সরকারের প্রাণপ্রতিষ্ঠায়: বৃষ্টিভেজা সন্ধ্যায় হয়ে গেল ২৬ মে, অ্যাকাডেমি মঞ্চে। ২৭ মে গ্যালারি চারুবাসনা-য় হল আর একটি অনুষ্ঠান, পর্দায় রামকিঙ্করের আঁকা ছবি ও জীবনচিত্র দেখিয়ে সুশোভন অধিকারী বোঝালেন ওঁর যাত্রাপথ, যোগেন চৌধুরী মন্থন করলেন শান্তিনিকেতনে তাঁকে প্রথম দেখার স্মৃতি। দেখানো হল দু’টি তথ্যচিত্রও: কে এস রাধাকৃষ্ণনের রামকিঙ্কর দ্য স্কাল্পটর ও ঋত্বিক ঘটকের রামকিঙ্কর বেজ: আ পার্সোনালিটি স্টাডি। ছবিতে যোগেন চৌধুরীর আঁকা রামকিঙ্কর-প্রতিকৃতি, অনুষ্ঠানের প্রচারপত্র থেকে।

জীবন-পড়ুয়া

প্রশ্ন গাঁথার মালাকর ছিলেন তিনি। সম্পর্কের সুতোয় কী ভাবে বাঁধা আমরা আর প্রকৃতি: সূর্য, ঘাসের উপর শিশিরবিন্দু, মাঝির নৌকোয় ঘাসের আঁটি, জলের নীচে মাছের বুজকুড়ি— সব এনে দিতেন কিশোরদের জিজ্ঞাসু মগজের আয়ত্তে। সব নিয়েই যে জীবন, তাঁর মতো করে বলেছেন কে-ই বা! সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের সম্পাদনায় নবপর্যায়ে প্রকাশিত সন্দেশ-এ তাঁকে নিয়মিত লিখতে বললেন সত্যজিৎ রায়, অলোকরঞ্জন দাশগুপ্তের সৌজন্যে বিভাগটি নাম পেল ‘প্রকৃতি পড়ুয়ার দপ্তর’, লেখকের নাম ঠিক হল ‘জীবন সর্দার’, রবীন্দ্রনাথের ফাল্গুনী নাটকের সূত্রে। জীবন সর্দারের আড়ালেই রইলেন সুনীল বন্দ্যোপাধ্যায় (১৯৩৫-২০২৫)। টানা চল্লিশ বছর শুধু ‘দপ্তর’-এই লেখেননি, ছোটদের নিয়ে মাঠেঘাটে ঘুরেছেন চাক্ষুষ পরিচয় করাতে। জীবনের প্রায় শেষ পর্ব অবধি ইকো ক্লাব সংগঠনে যুক্ত ছিলেন। পাখি থেকে পতঙ্গ, নানা বিষয়ে লিখেছেন অন্তত ন’টি বই। চলে গেলেন, যেন পাখির ডাক শুনতে পেয়ে খোঁজ নিতে গেলেন তার।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Kazi Nazrul Islam Freedom Fighters Sri Aurobindo

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy