Advertisement
১৭ মে ২০২৪

আত্মহত্যার ‘তত্ত্ব’ মানতে নারাজ মা

বড়তলার ঘটনায় দেড় মাস জেলে থাকার পরে জামিন পান অর্পিতার স্বামী শঙ্খদীপ চট্টোপাধ্যায়। মৃতার মা শিবানী বেরার অভিযোগ ছিল, তাঁর মেয়েকে খুন করে দেহ ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।

অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়

অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়

নিজস্ব সংবাদদাতা
শেষ আপডেট: ২৯ জানুয়ারি ২০১৮ ০২:৫৩
Share: Save:

পরিবার খুনের অভিযোগ করেছিল। কিন্তু, ময়না-তদন্তের রিপোর্ট বলছে আত্মহত্যা। পুলিশও জানাচ্ছে, প্রাথমিক তদন্তে খুনের প্রমাণ মেলেনি। যদিও পরিবার সেই তত্ত্ব মানতে নারাজ।

গত বছরের ১৭ অগস্ট বড়তলার শ্বশুরবাড়ি থেকে উদ্ধার হয় বছর তেইশের অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়ের দেহ। বাপের বাড়ির অভিযোগ ছিল, পারিবারিক অত্যাচারে তিনি মারা গিয়েছেন। যদিও তদন্তকারীরা জানিয়েছিলেন, পারিবারিক হিংসার প্রমাণ মেলেনি। তবে এক অফিসার রবিবার জানান, এখনও তদন্ত চলছে। ঘটনাচক্রে, এ দিনই হরিদেবপুরে এক গৃহবধূর অস্বাভাবিক মৃত্যুর পরে অর্পিতার পরিজনেরা আবার পুলিশের দ্বারস্থ হওয়ার কথা ভাবছেন।

বড়তলার ঘটনায় দেড় মাস জেলে থাকার পরে জামিন পান অর্পিতার স্বামী শঙ্খদীপ চট্টোপাধ্যায়। মৃতার মা শিবানী বেরার অভিযোগ ছিল, তাঁর মেয়েকে খুন করে দেহ ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু পুলিশ সূত্রের খবর, ময়না-তদন্তের রিপোর্ট বলেছে, ওই তরুণী আত্মহত্যা করেছিলেন। যদিও অর্পিতার মা এবং ভাই-সহ পরিবারের বাকিদের দাবি, মানসিক অত্যাচারেই অর্পিতা আত্মহত্যার পথ বেছে নেন।

এ দিন অবশ্য শঙ্খদীপের সঙ্গে ফোন এবং এসএমএসে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও উত্তর মেলেনি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Arpita Chattopadhyay Suicide Mother
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE