Advertisement
২৭ মার্চ ২০২৩
CGO Complex Kolkata

বিড়াল আটকে সিজিও কমপ্লেক্সের জানলায়! দু’দিন ধরে ‘কান্না’, শেষে নামাতে এল দমকল

সিজিও কমপ্লেক্সের আটতলার জানলায় আটকে গিয়েছিল একটি বিড়াল। সেখানে যে অফিস ছিল, তা অনেক দিন ধরেই বন্ধ। জানলাটিও ভিতর থেকে আটকানো ছিল। দমকলের কর্মীরা তালা খুলে বিড়ালটিকে বার করেন।

Cat was stuck in the window of Kolkata CGO Complex for two days before fire brigade rescues it

কলকাতার সিজিও কমপ্লেক্সের জানলায় আটকে গিয়েছিল একটি বিড়াল। নিজস্ব চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ১৭:৫৮
Share: Save:

কলকাতার সিজিও কমপ্লেক্সের জানলায় আটকে গিয়েছিল একটি বিড়াল। দু’দিন ধরে জানলার কার্নিশে বসে ডাকাডাকি করছিল সে। অবশেষে বুধবার বিড়ালটিকে নামিয়ে এনেছেন দমকল কর্মীরা।

Advertisement

সিজিও কমপ্লেক্সের আট তলার একটি জানলায় আটকে গিয়েছিল বিড়ালটি। সেখানে যে অফিস ছিল, তা অনেক দিন আগে বন্ধ হয়ে গিয়েছে। জানলাটিও ছিল ভিতর দিক থেকে বন্ধ। কী ভাবে বন্ধ অফিসের পাশের জানলায় পৌঁছল বিড়ালটি, তা জানা যায়নি। বুধবার সিজিও কমপ্লেক্সের কয়েক জন কর্মী আট তলার জানলা থেকে বিড়ালের ডাক শুনতে পান। তাঁরা দেখেন, সাদা রঙের একটি বিড়াল জানলার ধারে বসে ক্রমাগত ডেকে চলেছে। কোনও ভাবেই সে নীচে নামতে পারছে না।

কর্মীরা বিড়ালটিকে জানলা থেকে নামানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু পারেননি। তার পরেই খবর দেওয়া হয় দমকলে। বিড়াল নামাতে ঘটনাস্থলে দমকলের একটি ইঞ্জিন পৌঁছয়।

দমকল কর্মীরা গিয়ে জানলার পাশের একটি কাঠ সরিয়ে দেন। সেখান থেকে বিড়ালটি বাইরে বেরিয়ে আসে।

Advertisement

সিজিও কমপ্লেক্সের নিরাপত্তারক্ষী প্রভাস নস্কর জানান, তিনি বুধবার সকাল থেকে বিড়ালের ডাক শুনতে পাচ্ছিলেন। তাঁর সহকর্মীরা গতকালও বিড়ালের কান্না শুনতে পেয়েছিলেন। তাঁদের ধারণা, অন্তত দু’দিন ধরে বিড়ালটি আট তলার জানলায় আটকে ছিল।

ওই জানলার পাশে যে অফিস ছিল, তা অনেক দিন আগেই অন্যত্র স্থানান্তরিত হয়ে গিয়েছে। দমকলের কর্মীরা বন্ধ অফিসের তালা খুলে ভিতরে ঢোকেন। তার পর একটি কাঠ সরিয়ে বিড়ালটিকে বেরিয়ে আসার পথ করে দেন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE
Popup Close
Something isn't right! Please refresh.