প্রতীকী ছবি
ব্যারাকপুর পুর এলাকার সব বেসরকারি হাসপাতাল ও নার্সিংহোমে দু’টি করে আইসোলেশন শয্যার ব্যবস্থা হল। বুধবার ব্যারাকপুর পুরসভার তরফে ডাকা এক বৈঠকে বিষয়টি চূড়ান্ত হয়। সেখানে আইএমএ এবং পুলিশের প্রতিনিধিরা ছিলেন। সিদ্ধান্ত হয়, ওই শয্যায় মূলত করোনার উপসর্গযুক্ত রোগীরা ভর্তি হতে পারবেন।
ব্যারাকপুর পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান উত্তম দাস জানান, জ্বর এবং করোনার উপসর্গযুক্ত রোগীর হয়রানি কমাতে গত রবিবার বৈঠকে এই প্রস্তাব তোলা হয়। তার পরেই চিকিৎসকেরা নার্সিংহোমগুলিতে যান। অন্য রোগীদের ঝুঁকি এড়িয়ে কী ভাবে আইসোলেশন বিভাগ তৈরি সম্ভব, তা দেখা হয়। এর পরে পুর এলাকার নার্সিংহোম ও বেসরকারি হাসপাতালের মালিকদের ডাকা হয়। তাঁরা জানান, দু’টি শয্যার আইসোলেশন থাকবে।
বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, জ্বর বা করোনা উপসর্গের রোগীদের ফেরানো যাবে না। তাঁরা ওই আইসোলেশনে ভর্তি থাকবেন। রিপোর্ট পজ়িটিভ এলেও যত দিন না তাঁরা হাসপাতালে শয্যা পাচ্ছেন, তত দিন ওখানেই থাকবেন। এক জন পজ়িটিভ রোগী হাসপাতাল ছাড়লেই ওই ওয়ার্ড জীবাণুমুক্ত করা হবে। রিপোর্ট নেগেটিভ এলে তাঁদের সাধারণ শয্যায় পাঠানো হবে। উত্তমবাবু বলেন, “সব বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছেন।”
(জরুরি ঘোষণা: কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের জন্য কয়েকটি বিশেষ হেল্পলাইন চালু করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এই হেল্পলাইন নম্বরগুলিতে ফোন করলে অ্যাম্বুল্যান্স বা টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত পরিষেবা নিয়ে সহায়তা মিলবে। পাশাপাশি থাকছে একটি সার্বিক হেল্পলাইন নম্বরও।
• সার্বিক হেল্পলাইন নম্বর: ১৮০০ ৩১৩ ৪৪৪ ২২২
• টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩-২৩৫৭৬০০১
• কোভিড-১৯ আক্রান্তদের অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবা সংক্রান্ত হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩-৪০৯০২৯২৯)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy