শহরে তিন লক্ষ বাতিস্তম্ভের মধ্যে দেড় লক্ষ বাতিস্তম্ভের আলো পাল্টে এলইডি লাগানো হয়েছে। প্রতীকী ছবি।
শহরে তিন লক্ষ বাতিস্তম্ভের মধ্যে দেড় লক্ষ বাতিস্তম্ভের আলো পাল্টে এলইডি লাগানো হয়েছে। সোমবার কলকাতা পুরসভার বাজেট আলোচনায় বক্তব্য রাখতে গিতে মেয়র পারিষদ (আলো) সন্দীপরঞ্জন বক্সী বলেন, ‘‘দেড় লক্ষ আলো এলইডি-তে পরিণত করায় পুরসভার প্রতি বছরে প্রায় ৫০ কোটি টাকা সাশ্রয় হচ্ছে। চলতি বছরে বাকি আলোও এলইডি-তে পরিণত করতে চায় পুরসভা।’’
এ দিন বাম পুর প্রতিনিধি নন্দিতা রায় ২০২৩-২৪ সালের পুর বাজেটকে দিশাহীন বলে উল্লেখ করে বলেন, ‘‘মূল্যায়ন হয়নি এমন বহু সম্পত্তি রয়েছে কলকাতায়। এই ধরনের সম্পত্তির পরিমাণ কত, সে কথা বাজেটে উল্লেখ থাকলে ভাল হত। কলকাতা পুরসভায় বকেয়া সম্পত্তিকরের পরিমাণও বাজেটে উল্লেখ থাকার দরকার ছিল।’’
বরো এলাকার উন্নয়নের জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডের উন্নয়ন তহবিল বাবদ অতিরিক্ত পাঁচ লক্ষ টাকা বাড়ানোর দাবি জানান ৯৫ নম্বর ওয়ার্ডের পুরপ্রতিনিধি তপন দাশগুপ্ত। যদিও মেয়র ফিরহাদ হাকিম আলাদা করে কোটা পদ্ধতিতে টাকা বরাদ্দ করতে রাজি নন। তিনি বলেন, ‘‘অহেতুক কোটা পদ্ধতিতে টাকা বরাদ্দ নয়। প্রয়োজনে কোনও ওয়ার্ডের জরুরি উন্নয়নে ৫০ লক্ষ টাকা করে বরাদ্দ করা হবে।’’ এ প্রসঙ্গে নিজের ওয়ার্ডে রাস্তা সংস্কারের বিষয়টি উল্লেখ করে মেয়র জানান, কোটা পদ্ধতি চালু করা আদতে অপচয় ছাড়া কিছু নয়। পুরসভার কাজে স্বচ্ছতা ফেরাতে প্রতি বছর সেরা মেয়র পারিষদ, সেরা বরো চেয়ারম্যান ও সেরা পুর প্রতিনিধি পুরস্কার চালুর আবেদন জানান পুরপ্রতিনিধি তপন দাশগুপ্ত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy