Advertisement
১৭ এপ্রিল ২০২৪
Murder

স্টোনম্যানের কায়দায় মাথা থেঁতলে খুন ঠাকুরপুকুরে

তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, মৃত মদ্য পান করেছিলেন। মদের আসরে কোনও গন্ডগোলের জেরে খুন কি না, তা-ও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এ দিন সকালে ঘটনাস্থলে যান কলকাতার গোয়েন্দা প্রধান মুরলিধর শর্মা। তিনি বলেন, ‘‘আমরা সন্দেহ করছি, ইট দিয়েই মাথায় আঘাত করা হয়েছে।”

মৃত গৌতম ঘোষ। নিজস্ব চিত্র

মৃত গৌতম ঘোষ। নিজস্ব চিত্র

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৩ অক্টোবর ২০১৯ ১৪:২২
Share: Save:

মাথা থেঁতলে খুন করা হল এক যুবককে। ঘটনাটি ঘটেছে ঠাকুরপুকুর থানা এলাকার মুকুন্দদাস পল্লিতে। বুধবার ভোরবেলা এলাকার বাসিন্দারা রাস্তার পাশে রক্তাক্ত অবস্থায় এক যুবককে পড়ে থাকতে দেখেন। তাঁরাই পুলিশে খবর দেন। ঠাকুরপুকুর থানার পুলিশ এসে ওই যুবককে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানেই চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে মৃত যুবকের নাম গৌতম ঘোষ (৩৫)। তাঁর বাড়ি মুকুন্দদাস পল্লিতেই। পেশায় তিনি রিকশা চালক ছিলেন। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের দাবি, মুকুন্দদাস পল্লির একটি চায়ের গুমটি দোকানের কাছে এ দিন সকাল সাড়ে ৬টা নাগাদ দেহটি পাওয়া যায়। মৃতের দুই কানের কাছে ভারী এবং ভোঁতা কোনও জিনিস দিয়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ঘটনাস্থলে রক্তমাখা ইট পাওয়া গিয়েছে। তদন্তকারীদের সন্দেহ ইট দিয়েই মাথা থেঁতলে খুন করা হয়েছে গৌতমকে।

তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, মৃত মদ্য পান করেছিলেন। মদের আসরে কোনও গন্ডগোলের জেরে খুন কি না, তা-ও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এ দিন সকালে ঘটনাস্থলে যান কলকাতার গোয়েন্দা প্রধান মুরলিধর শর্মা। তিনি বলেন, ‘‘আমরা সন্দেহ করছি, ইট দিয়েই মাথায় আঘাত করা হয়েছে।”

আরও পড়ুন:এক্সক্লুসিভ অভিজিৎ: কলকাতা প্রাণবন্ত মেধাচর্চার একটা বড় জায়গা ছিল, এখন আর তা বলা যাবে না
আরও পড়ুন:বোর্ড প্রেসিডেন্ট হলেন সৌরভ, টুইট করল বিসিসিআই

গোয়েন্দারা পুলিশ কুকুরও নিয়ে যান আততায়ীর হদিশ পেতে। পুলিশ সূত্রে খবর, চার জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। কিছু উল্লেখযোগ্য সূত্র পাওয়া গিয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Stoneman Thakurpukur Murder
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE