Advertisement
E-Paper

Lynching: মারধরের জেরে মৃত্যু যুবকের, ধৃত এক

তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, জানুর সঙ্গে আগে থেকেই পরিচয় ছিল সঞ্জীবের। দু’জনেই শ্রমিকের কাজ করতেন।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১১ জানুয়ারি ২০২২ ০৮:৫৯
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

এক যুবকের মৃত্যুর ঘটনার তদন্তে নেমে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে হেস্টিংস থানার পুলিশ। ধৃতের নাম সঞ্জীব দাস। রবিবার রাতে তাকে হেস্টিংস এলাকা থেকেই গ্রেফতার করা হয়। ধৃতকে সোমবার ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হলে ১৪ দিন পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ হয়।

পুলিশ সূত্রের খবর, গত ১৭ ডিসেম্বর সকালে হেস্টিংস থানা এলাকায় আদিগঙ্গার ধারে জানু মোল্লা (৩০) নামে এক যুবককে গুরুতর জখম অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে এসএসকেএমে নিয়ে যায়। ওই যুবকের শরীরে ও মুখে একাধিক আঘাতের চিহ্ন ছিল। এসএসকেএমে ভর্তি থাকাকালীনই গত বৃহস্পতিবার মারা যান জানু। এর পরেই পুলিশ মৃতের স্ত্রী হেসমাতরা বিবির অভিযোগের ভিত্তিতে অনিচ্ছাকৃত ভাবে মৃত্যু ঘটানোর মামলা রুজু করে তদন্তে নামে। গ্রেফতার করা হয় সঞ্জীবকে।

তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, জানুর সঙ্গে আগে থেকেই পরিচয় ছিল সঞ্জীবের। দু’জনেই শ্রমিকের কাজ করতেন। থাকতেন বিদ্যাসাগর সেতুর নীচে হেস্টিংস মাজারের কাছে। প্রাথমিক ভাবে তদন্তকারীরা অনুমান করেন, টাকাপয়সা সংক্রান্ত বিবাদের জেরে ওই ঘটনা ঘটে। কিন্তু সঞ্জীবকে জেরা করে জানা যায়, ঘটনার দিন সে ছাড়াও আর এক জন উপস্থিত ছিল। যে সম্পর্কে জানুর স্ত্রীর প্রথম পক্ষের স্বামীর জামাই। ঘটনার পর থেকে সে পলাতক। পুলিশের দাবি, অবৈধ সম্পর্কের জেরে ওই ঘটনা ঘটেছে। পলাতক ওই অভিযুক্ত এবং সঞ্জীব ঘটনার দিন জিরাট সেতুর কাছে আদিগঙ্গার ধারে জানুকে ডেকে আনে। সেখানে প্রথমে উভয় পক্ষের বচসা হয়। পরে জানুকে মারধর করে দু’জন। পড়ে গিয়ে মুখে-মাথায় আঘাত পান জানু। এর পরে তাঁকে ফেলে রেখে এলাকা ছেড়ে পালায় অভিযুক্তেরা।

Hastings Lynching Murder arrest
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy