১.৫০ মিনিট নাগাদ পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে পৌঁছয় পিকে-এর টিম। তারপর পৌঁছন রাজীব।
রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্ষোভ প্রশমনে উদ্যোগী হল তৃণমূল। রবিবার দুপুরে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে উপস্থিত হন রাজীব। তার আগে ১১.৫০ মিনিট নাগাদ সেখানে পৌঁছয় পিকে-র টিম। শুরু হয় বৈঠক। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রশান্ত কিশোর নিজেও। সেই বৈঠক থেকে বেরিয়েই রাজীব জানালেন, ‘‘ক্ষোভ থাকতেই পারে। তা বলে আমার সঙ্গে কাউকে জড়াবেন না। শুভেন্দুর বিষয় আলাদা, আমার বিষয় আলাদা। ক্ষোভ থাকলে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা মিটবে। ভবিষ্যতে আরও আলোচনা হবে। আমায় আবার ডাকা হলে আসব। ’’
শুভেন্দুকে নিয়ে সমস্যার মধ্যেই তৃণমূলের মাথা ব্যথার কারণ হন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি দক্ষিণ কলকাতার এক অরাজনৈতিক মঞ্চ থেকে বলে বসেন, ‘‘স্তাবকতা করলেই নম্বর বাড়ে। ভালকে খারাপ, খারাপকে ভাল বলতে পারি না, তাই আমার নম্বর কম। অন্যদের বেশি।’’ সেই সঙ্গে বলেন, শুভেন্দু অধিকারী চলে গেলে বড় ক্ষতি হবে দলের। রাজীবের অভিযোগ এখানেই শেষ হয়নি। তিনি স্পষ্ট বলেন, দলে এমন কিছু লোক নেতৃত্বে রয়েছেন যাঁদের মানুষ পছন্দ করে না।
দলের মধ্যে সেই দিন সাংগঠনিক ত্রুটির কথা বলার পরে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে পোস্টার পড়তে শুরু করে শহর ও শহরতলির একাংশে। তারপরে রাজীব জল্পনা বাড়িয়ে সটান রামকৃষ্ণকে উদ্ধৃত করে বসেন। বলেন, ‘যত মত, তত পথ।’ তবে কী পথ বদলাবেন রাজীব? সেই জল্পনাই উঠে আসতে থাকে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আলোচনায় বসলেন তিনি।
আরও পড়ুন:দিল্লি-জয়পুর জাতীয় সড়কে মিছিল বিক্ষুদ্ধ কৃষকদের, মোতায়েন বিশাল পুলিশবাহিনী
আরও পড়ুন: বুদ্ধদেবের অবস্থার আরও উন্নতি, সন্তুষ্ট চিকিৎসকেরা
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy