Advertisement
E-Paper

শারীরিক পরীক্ষা করা হল নির্যাতিতার

এরই মধ্যে শনিবার বদলি হয়েছেন মৈপীঠ কোস্টাল থানার ওসি হাবুল আচার্য। বারুইপুর জেলা পুলিশ কর্তাদের দাবি, নেহাতই রুটিন বদলি। কোনও বিশেষ ঘটনার সঙ্গে এর যোগ নেই।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৫ নভেম্বর ২০১৮ ০০:৩৮
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

এসইউসি-র মহিলা কর্মীর উপরে হামলার ঘটনায় এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। তবে মহিলার শারীরিক পরীক্ষা হয়েছে জয়নগর গ্রামীণ হাসপাতালে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, মহিলাকে মারধর করা হয়েছিল। তবে যৌনাঙ্গে লাঠি ঢুকিয়ে অত্যাচারের যে অভিযোগ তিনি করেছেন, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এরই মধ্যে শনিবার বদলি হয়েছেন মৈপীঠ কোস্টাল থানার ওসি হাবুল আচার্য। বারুইপুর জেলা পুলিশ কর্তাদের দাবি, নেহাতই রুটিন বদলি। কোনও বিশেষ ঘটনার সঙ্গে এর যোগ নেই।

বিনোদপুরের বাসিন্দা এসইউসি-র ওই মহিলা কর্মীর অভিযোগ, বৃহস্পতিবার রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফেরার পথে তাঁর উপরে হামলা চালায় যুব তৃণমূলের কিছু কর্মী-সমর্থক। তাঁর বৃদ্ধ শ্বশুর-শাশুড়িকেও মারধর করা হয়। হামলার নেতৃত্ব দেন স্থানীয় পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান নমিতা জানা। রাজনৈতিক কারণেই এই হামলা বলে অভিযোগ এসইউসি-র। নমিতা-সহ কয়েক জনের বিরুদ্ধে মৈপীঠ কোস্টাল থানায় লিখিত অভিযোগ করেন বছর পঁয়ত্রিশের মহিলা। দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে আন্দোলনে নামে এসইউসি।

তৃণমূলের অবশ্য দাবি, তাদের দলের কেউ হামলায় জড়িত নয়। রাজনৈতিক জমি হারিয়ে এসইউসি মিথ্যা মামলা করছে। কুলতলি ব্লক যুব তৃণমূল সভাপতি গণেশ মণ্ডল বলেন, ‘‘এই এলাকা থেকে এসইউসি মুছে যাচ্ছে। রাজনৈতিক লড়াইয়ে পেরে না উঠে ওরা আমাদের কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করছে।’’

Kultali Torture Sexual violence TMC SUCI কুলতলি
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy