Advertisement
E-Paper

গড়বেতায় প্রেক্ষাগৃহ সংস্কারে ১৫ লক্ষ

কোথাও রং চটে গিয়েছে। মঞ্চে অনুষ্ঠানের সময় শব্দ স্পষ্ট শোনা যায় না। নিজস্ব জেনারেটরও নেই। গড়বেতার একমাত্র প্রেক্ষাগৃহটি এখন একেবারেই বেহাল। অনুষ্ঠানের সময় উদ্যোক্তা ও দর্শক, উভয়পক্ষকেই সমস্যায় পড়তে হয়। সমস্যা মেটাতে প্রেক্ষাগৃহ সংস্কারে উদ্যোগী হলেন স্থানীয় বিধায়ক আশিস চক্রবর্তী।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৯ জানুয়ারি ২০১৭ ০১:২২
অবহেলায় পড়ে প্রেক্ষাগৃহ। ছবি: নিজস্ব চিত্র

অবহেলায় পড়ে প্রেক্ষাগৃহ। ছবি: নিজস্ব চিত্র

কোথাও রং চটে গিয়েছে। মঞ্চে অনুষ্ঠানের সময় শব্দ স্পষ্ট শোনা যায় না। নিজস্ব জেনারেটরও নেই। গড়বেতার একমাত্র প্রেক্ষাগৃহটি এখন একেবারেই বেহাল। অনুষ্ঠানের সময় উদ্যোক্তা ও দর্শক, উভয়পক্ষকেই সমস্যায় পড়তে হয়। সমস্যা মেটাতে প্রেক্ষাগৃহ সংস্কারে উদ্যোগী হলেন স্থানীয় বিধায়ক আশিস চক্রবর্তী। সমস্যার কথা জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অর্থ চেয়ে আবেদন জানিয়েছেন তিনি। বিধায়ক বলেন, “প্রেক্ষাগৃহ সংস্কারে প্রায় ১৫ লক্ষ টাকা খরচ হবে। অর্থ চেয়ে আবেদন জানিয়েছি। টাকা পেলেই কাজ শুরু করব।”

সংস্কৃতি চর্চার প্রসারে গড়বেতায় প্রেক্ষাগৃহ নির্মাণের দাবি ছিল দীর্ঘদিনের। বাম জমানার শেষ দিকে অচল সিংহ স্টেডিয়ামের পাশে গড়ে ওঠে ৮৫০টি আসন বিশিষ্ট প্রেক্ষাগৃহ ‘বিনোদ ধাড়া মঞ্চ’। অভিযোগ, প্রেক্ষাগৃহ নির্মাণে বরাদ্দ হওয়া অর্থে চন্দ্রকোনা রোডে স্টেডিয়াম তৈরির চেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু সিপিএমেরই একটি গোষ্ঠী বেঁকে বসে। তখন দু’টি প্রেক্ষাগৃহ নির্মাণের অনুমোদন নেন তৎকালীন সিপিএম বিধায়ক সুশান্ত ঘোষ। গড়বেতা-১ ব্লকের যুব তৃণমূল সভাপতি মহম্মদ ফারুকের অভিযোগ, “গড়বেতার প্রেক্ষাগৃহটি অবহেলা ভরে তৈরি হওয়ায় অল্প সময়ের মধ্যেই সংস্কার জরুরি হয়ে পড়েছে।”

প্রেক্ষাগৃহের হাল ফেরাতে মোট ১৫ লক্ষ ২১ হাজার টাকার প্রকল্প রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। তা পাঠানো হয়েছে তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরে। বিধায়ক আশিসবাবু বলেন, “আশা করি, গড়বেতার মানুষের দাবি পূরণে দ্রুত অর্থও মঞ্জুর করবে সরকার।”

Cinema hall
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy