Advertisement
E-Paper

বন্ধ সার কারখানা চালু হবে, আশ্বাস প্রতিমন্ত্রীর

হলদিয়া-সহ দেশের আটটি বন্ধ সার কারখানা চালুর পরিকল্পনার কথা জানালেন কেন্দ্রীয় রসায়ন ও সার মন্ত্রক প্রতিমন্ত্রী হংসরাজ গঙ্গারাম আহির। সোমবার সকালে হলদিয়ায় সেন্ট্রাল ইনসটিটিউট অব প্লাস্টিকস ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজিতে (সিপেট)–এর একটি অনুষ্ঠানে এসে তিনি বলেন, ‘‘সিন্ধ্রি, তালচের, হলদিয়া,দুর্গাপুর-সহ দেশের ৮টি সার কারখানা বন্ধ রয়েছে। সেই কারখানাগুলি চালুর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।’’

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৭ জুলাই ২০১৫ ০১:২৭
কর্মশালা ঘুরে দেখছেন প্রতিমন্ত্রী। —নিজস্ব চিত্র।

কর্মশালা ঘুরে দেখছেন প্রতিমন্ত্রী। —নিজস্ব চিত্র।

হলদিয়া-সহ দেশের আটটি বন্ধ সার কারখানা চালুর পরিকল্পনার কথা জানালেন কেন্দ্রীয় রসায়ন ও সার মন্ত্রক প্রতিমন্ত্রী হংসরাজ গঙ্গারাম আহির। সোমবার সকালে হলদিয়ায় সেন্ট্রাল ইনসটিটিউট অব প্লাস্টিকস ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজিতে (সিপেট)–এর একটি অনুষ্ঠানে এসে তিনি বলেন, ‘‘সিন্ধ্রি, তালচের, হলদিয়া,দুর্গাপুর-সহ দেশের ৮টি সার কারখানা বন্ধ রয়েছে। সেই কারখানাগুলি চালুর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।’’ এছাড়াও কয়লাভিত্তিক ইউরিয়া সার কারখানা তৈরির জন্য জার্মানির কাছে প্রযুক্তির আবেদনের কথাও জানান তিনি।

সোমবার সকালে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী হলদিয়ায় সিপেটের একটি ভোকেশনাল ট্রেনিং সেন্টারের বিল্ডিংয়ের শিলান্যাসে আসেন। শিলান্যাসের আগে তিনি কলেজের বিভিন্ন কর্মশালা ঘুরে দেখেন। পড়ুয়াদের নানা অভিযোগের কথাও শোনেন তিনি। কলেজের পক্ষ থেকে প্রতিমন্ত্রীকে জানানো হয়, এই কলেজের সম্প্রসারণের জন্য আরও জমির প্রয়োজন। তাছাড়াও কলকাতাতে অফিস খোলার দাবি জানানো হয়।

এ দিন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘‘প্লাস্টিক শিল্প থেকে শুরু করে বিভিন্ন শিল্পে দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন। আমাদের দেশে শিল্প থাকলেও অভাব দক্ষ কর্মীর। প্রধানমন্ত্রী ভারত গড়ার ডাক দিয়েছেন। দক্ষ কর্মী বাড়িয়ে ভারতকে স্বয়ং সম্পূর্ণ হিসাবে গড়ে তুলতে চাই। এজন্য সিপেট সংখ্যা বাড়ানো হবে।’’ তিনি জানান, সারা দেশে এই মুহুর্তে ২৭টি সিপেট রয়েছে। আরও ৮টি সিপেট তৈরির কাজ চলছে। আগামী চার বছরে সিপেটের সংখ্যা ২৭ থেকে বাড়িয়ে ১০০টি করার পরিকল্পনা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে কটি সিপেট গড়ার পরিকল্পনা রয়েছে? মন্ত্রীর জবাব, ‘‘পশ্চিমবঙ্গ যত সিপেট চাইবে তত সিপেটের তৈরি করা হবে।’’ মন্ত্রী আরও জানান, আগে সারা দেশের সিপেটগুলিতে ৪০ হাজার ছাত্রছাত্রী পড়তেন। এখন ৮০ হাজারের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এতদিন হলদিয়ার সিপেটে তিন হাজার ছাত্রছাত্রী পড়তেন। এবার সেই লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানো হয়েছে
পাঁচ হাজারে।

এ দিনের অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী ছাড়াও হাজির ছিলেন সিপেটের ডিরেক্টর জেনারেল এসকে নায়েক, সিপেট হলদিয়ার চিফ ম্যানেজার (প্রজেক্ট) দেবাশিস ভট্টাচার্য।

fertilizer factorie Haldia prime minister Durgapur Training Center
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy