বেআইনি বন্দুক বাড়িতে রাখার অভিযোগে রবিবার হলদিয়া আদালতে তোলা হল অভিযুক্ত কায়ুম মল্লিককে। বিচারক তাঁকে ১৪ দিন জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন। আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি ফের তাঁকে আদালতে হাজির করা হবে। পুলিশ জানিয়েছে, শনিবার রাতেই কায়ুমের বাড়ি থেকে বন্দুকটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
কিন্তু কায়ুমকে কেন পুলিশ হেফাজতের বদলে জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
পুলিশের দাবি, শনিবার রাত থেকে দফায় দফায় কায়ুমকে জেরা করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত একেবারে শেষের পথে। এমনকী কায়ুমকে জেরা করে বন্দুকটিরও হদিশ মিলেছে। ফলে অভিযুক্তকে আর পুলিশ হেফাজতে রাখার প্রয়োজন নেই। তবে কায়ুমের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩২৬, ৩০৭ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই ধারা দুটি হল গুরুতর আঘাত এবং খুনের চেষ্টা। একইসঙ্গে অস্ত্র আইনের ২৫, ২৬ ও ৩৫ ধারাও মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই ধারা তিনটিতে রয়েছে বেআইনি অস্ত্র রাখা, অসৎ উদ্দেশ্যে মজুত করা এবং বেআইনি অস্ত্রের ব্যবহার।
কায়ুম মল্লিকের আইনজীবী গোপাল দাস হলদিয়া পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, ‘‘দুর্ভাগ্যবশত একটি ঘটনা ঘটে গিয়েছে। তখন আমার মক্কেল বাড়িতে ছিলেন না। তাই তাঁকে ১৪ দিন জেল হেফাজতের নির্দেশ
দেওয়া হয়েছে।”
সহায়ক উপকরণ বিতরণ। রবিবার সকালে জনশিক্ষা প্রসার বিভাগ এবং সুতাহাটা ব্লকের চৈতন্যপুর বিবেকানন্দ মিশন আশ্রম যৌথ উদ্যোগে আবাসিক দৃষ্টিহীন শিক্ষায়তনের ৬০ জন ক্ষীণ দৃষ্টির ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে সহায়ক উপকরণ তুলে দেওয়া হল। মিশন আশ্রমের সভাগৃহে ২০১৬ শিক্ষাবর্ষের মাধ্যমিক ও উচ্চ-মাধ্যমিকে কৃতী ১১০ জন ছাত্র-ছাত্রীদের রুপোর মেডেল দিয়ে সংবর্ধনা জানানো হয়। ছিলেন মহকুমাশাসক পূর্ণেন্দুশেখর নস্কর। মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী বিশ্বনাথানন্দ বলেন, ‘‘আগামী দিনে আরও বেশ কিছু ক্ষীণ দৃষ্টির মানুষকে এই উপকরণ দেওয়া হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy