চলছে আলোচনা। —নিজস্ব চিত্র।
অনলাইনে বিক্রয়কর নেওয়া ও জমা দেওয়ার খুঁটিনাটি বোঝাতে আধিকারিক ও ঠিকাদারদের নিয়ে হল আলোচনা সভা। আয়োজক বিক্রয়কর বিভাগের মেদিনীপুর শাখা। শনিবার সকালে দুই মেদিনীপুরের কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের প্রায় ৫০ জন আধিকারিককে নিয়ে এবং দুপুরে প্রায় আড়াশো ঠিকাদারের উপস্থিতিতে এই আলোচনা হয় মেদিনীপুর ফিল্ম সোসাইটি হলে। উপস্থিত ছিলেন হিউম্যান রিসোর্স বিভাগের সিনিয়র জয়েন্ট কমিশনার নন্দিনী ঘোষ এবং সিনিয়র জয়েন্ট কমিশনার মৃগেন সরকার।
নিয়ম অনুযায়ী, ঠিকাদাররা কাজ করে বিল জমা দিলে সরকারি দফতর থেকে টিডিএস কেটে নেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, খড়্গপুরের রেল দফতর ও কলাইকুণ্ডার এয়ারফোর্স দফতরে কর্মরত একাংশ ঠিকাদারের টাকা অনলাইনে জমা না দিয়ে হাতেকলমে জমা দিচ্ছেন ডিডিওরা (ড্রয়িং অ্যান্ড ডিসবার্সিং অফিসার)। এর ফলে অনলাইনে ওই ঠিকাদারদের কর বাকি থেকে যাচ্ছে। দিতে হচ্ছে জরিমানা।
বিক্রয়কর বিভাগের মেদিনীপুর শাখার জয়েন্ট কমিশনার গঙ্গাসাগর চৌবে বলেন, ‘‘অনলাইনে কী ভাবে কর জমা দিতে হবে তা নিয়ে একাংশ আধিকারিকের মনে ধোঁয়াশা রয়েছে। ঠিকাদারদের একাংশেরও অনলাইন পদ্ধতির ধারণা নেই। তাই অনলাইনে কর কম জমা পড়ছে।’’ আলোচনাসভার ফাঁকে নন্দিনীদেবী বলেন, ‘‘সামনের বছর থেকে জিএসটি শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তখন সব কিছুই অনলাইনে করতে হবে। তাই অনলাইনে কীভাবে কর নেবেন ও জমা দেবেন তা আধিকারিক ও ঠিকাদারদের বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy