Advertisement
E-Paper

নতুন রামমন্দির দেখতে লোকারণ্য কাঁসাই নদীর তীর, গঙ্গা আরতি করলেন বারাণসীর ১০ পুরোহিত

সোমবার সন্ধ্যায় বারাণসী থেকে আগত ১০ পুরোহিত কাঁসাই নদীর গান্ধীঘাটে গঙ্গা আরতি করলেন। আর তাই দেখতে অসংখ্য মানুষ ভিড় করলেন নদীর ঘাটে।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ২১:৫৯
Ganga arati

কাঁসাই নদীর ঘাটে গঙ্গা আরতি। —নিজস্ব চিত্র।

মেদিনীপুর শহরে রামমন্দিরের উদ্বোধন ঘিরে হইহই। সোমবার সন্ধ্যায় বারাণসী থেকে আগত ১০ পুরোহিত কাঁসাই নদীর গান্ধীঘাটে গঙ্গা আরতি করলেন। আর তাই দেখতে অসংখ্য মানুষ ভিড় করলেন নদীর ঘাটে। তাঁদের কথায়, ‘‘মেদিনীপুর শহরে প্রথম এমন গঙ্গা আরতি। তাই এসেছি।’’

অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধনের আগে মেদিনীপুর শহরে ওই রামমন্দিরের উদ্বোধন ঘিরে রাজনৈতিক চাপানউতর তুঙ্গে। যদিও আগেই সেখানে একটি মন্দির ছিল। কাঁসাই নদীর গান্ধীঘাটে অম্রুত প্রকল্প হওয়ার সময় ওখানে পুরসভার জল প্রকল্প নির্মাণের স্বার্থে একটি মন্দির সরানোর প্রয়োজন হয়। সেই মন্দিরটি স্থানীয়দের প্রচেষ্টায় এবং মেদিনীপুর পুরসভার সহযোগিতায় আবার নতুন রূপে নির্মাণ করা হয়েছে।

ওই মন্দিরের নব রূপে সূচনা করার সঙ্গে সঙ্গে সন্ধ্যায় বেনারস থেকে আগত পুরোহিতদের দ্বারা নদীবক্ষে সন্ধ্যা আরতির আয়োজন করা হয়। সকালেই মন্দিরের উদ্বোধন করেন স্থানীয় বিধায়ক জুন মালিয়া। রামমন্দির তৈরির সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেও তৃণমূলকে কটাক্ষ করেন স্থানীয় সাংসদ তথা বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। এর মধ্যেই কাঁসাই নদীর তীরে রাম, সীতা, হনুমানজির মন্দিরে পুজোআচ্চা শুরু হয়েছে। সন্ধ্যায় গঙ্গা আরতি অনুষ্ঠানেও উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের তারকা বিধায়ক জুন। আরতির সময় ছিলেন মেদিনীপুর রামকৃষ্ণ মিশনের সম্পাদক এবং রামকৃষ্ণ বিদ্যাভবনের প্রধানশিক্ষক।

আরতির পর মেদিনীপুর পৌরসভা পুরপ্রধান সৌমেন খান বলেন, ‘‘মকর সংক্রান্তি উপলক্ষে গঙ্গা আরতির আয়োজন করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মেনে জেলা নদী ঘাটে এই আরতির ব্যবস্থা করা হয়েছে। আগামী পূর্ণিমা তিথিতে আবারও এই গঙ্গা আরতি করা হবে।’’

Ram Mandir midnapore
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy