পানীয় জলের দাবিতে বেলপাহাড়ি ব্লকের কুড়চিবনি এলাকায় ৬ নম্বর রাজ্য সড়ক অবরোধ করলেন স্থানীয় মহিলারা।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের জল সরবরাহ প্রকল্পের ট্যাপ কল গুলি থেকে নিয়মিত জল মিলছে না। যার ফলে, এলাকায় পানীয় জলের তীব্র সঙ্কট দেখা দিয়েছে। গরম পড়তেই পাতকুয়োগুলিরও জলস্তর অনেক নেমে গিয়েছে। ফলে, কুয়োর পাঁকজল খাওয়া যাচ্ছে না। এদিন সকালে কুড়চিবনি গ্রামের মহিলারা বেলপাহাড়ি যাওয়ার মূল পিচ রাস্তায় কলসি পেতে পথ অবরোধ শুরু করেন। সামিল হন বাসিন্দারাও। প্রায় ঘন্টা তিনেক পথ অবরোধে তীব্র যানযটের সৃষ্টি হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা কল্পনা রুইদাস, পুতুল মণ্ডল, মনোজ মণ্ডলরা বলেন, “গত সাতদিন ধরে এই ভোগান্তি চলছে। আমরা খাওয়ার জল পাচ্ছি না। অথচ পঞ্চায়েত-প্রশাসন কারও কোনও হেলদোল নেই।” শেষ পর্যন্ত ঘটনাস্থলে গিয়ে সমস্যা মেটানোর আশ্বাস দেন বেলপাহাড়ির বিডিও সন্তু তরফদার। এর পর অবরোধ ওঠে। বেলপাহাড়ির বিভিন্ন এলাকায় পানীয় জল সরবরাহ করে জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর। কিন্তু গরম পড়লেই তারাফেনি নদীর জলাধারে জল কমে গেলে জল প্রকল্পে পরিশোধিত জল সরবরাহে ভাঁটা পড়ে। সমস্যা মেটাতে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি বেলপাহাড়ির বড়শুকজোড়ায় একটি নতুন জলপ্রকল্পের উদ্বোধন করেন মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। কিন্তু উদ্বোধনের পরেও নতুন প্রকল্পটিতে জল সরবরাহ শুরু হয়নি।
দলছেড়ে কংগ্রেসে। কংগ্রেসে যোগ দিলেন প্রায় শতাধিক তৃণমূল কর্মী। সোমবার ঘাটাল ব্লকের সুলতানপুর অঞ্চলের তৃণমূলের সোয়াই বুথের সম্পাদক শঙ্কর মণ্ডলের নেতৃত্বে ওই গ্রামেরই শতাধিক কর্মী তৃণমূল ছাড়লেন। এ দিন শঙ্করবাবুর হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন জেলা কংগ্রেস সেবা দলের মুখ্য সংগঠক কৌশিক গোস্বামী। দিন কয়েক আগেই তৃণমূলের অজবনগর অঞ্চলের প্রাক্তন সভাপতি আনন্দ পালের নেতৃত্বেও শতাধিক কর্মী কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন। কংগ্রেস নেতা জগন্নাথ গোস্বামীর দাবি করেছেন, “আরও বহু তৃণমূল নেতা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। দ্রুত তাঁরাও আমাদের দলে যোগ দিবেন।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy