রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় অভিযুক্ত জেলবন্দি ‘সিপিআই (এমএল) পিসিসি’-এর তিন নেতা-কর্মীর শর্তাধীন জামিন মঞ্জুর করল ঝাড়গ্রামের প্রথম এসিজেএম আদালত। সোমবার বিচারক কৃষ্ণমুরারিপ্রসাদ গুপ্ত তিন জনের জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেন।
এ দিনই ঝাড়গ্রাম উপ-সংশোধনাগার থেকে ছাড়া পেয়ে যান ‘সিপিআই (এমএল) পিসিসি’-এর পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সম্পাদক নিরঞ্জন বেরা এবং ওই সংগঠনের দুই কর্মী সুনীল বারিক ও জিতেন গিরি।
ইউএপিএ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ছত্রধর মাহাতোর মুক্তির দাবিতে গত ১৬ মে ঝাড়গ্রাম শহরের বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার পড়ে। সিপিআই (এমএল) পিসিসি এবং এপিডিআর-এর নামাঙ্কিত পোস্টারগুলি পরে অবশ্য পুলিশ গিয়ে ছিঁড়ে দেয়। তারপরই নিরঞ্জনবাবু-সহ তিন জনকে পুলিশ আটক করে। ধৃতদের কাছ থেকে বেশ কিছু মাওবাদী পোস্টার ও পুস্তিকা বাজেয়াপ্ত করার দাবি করে পুলিশ। তাঁদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ ও ষড়যন্ত্রের ধারায় মামলা রুজু করা হয়।
অভিযুক্তদের আইনজীবী অশ্বিনী মণ্ডল বলেন, “মামলার কেস ডায়েরি রাষ্ট্রদ্রোহের স্বপক্ষে উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণ দাখিল করতে পারেনি পুলিশ। তাই তিন জনেরই জামিনের আবেদন মঞ্জুর হয়েছে।”
‘সিপিআই (এমএল) পিসিসি’-এর সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ রানা বলেন, “জঙ্গলমহলে বিরোধী রাজনৈতিক দলের কর্মীদের এভাবেই পুলিশ মিথ্যা অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহী সাজায়। অভিযুক্তরা জামিন পাওয়ায় তা ফের প্রমাণ হল।”
দোষী সাব্যস্ত। পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে বিবাদের জেরে এক ব্যক্তিকে খুনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হল তাঁর তিন ভাই ও কাকিমা। কোলাঘাট থানার পদিমাচক গ্রামের বাসিন্দা ক্ষুদিরাম গুড়িয়াকে খুনের অভিযোগে মামলার শুনানীর পর সোমবার বিচারক ক্ষুদিরামের নিজের ভাই পরেশ গুড়িয়া, খুড়তুতো ভাই প্রভাস গুড়িয়া, সুভাষ গুড়িয়া ও কাকিমা অসীমা গুড়িয়াকে দোষী সাব্যস্ত করেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy