অ্যাসিডে পুড়ে জখম হলেন মা-মেয়ে। সোমবার রাতে নদিয়ার হাঁসখালির গাজনার ঘটনা। রাতেই মা ও মেয়েকে বগুলা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করানো হয়। পরে সেখান থেকে কলকাতায় নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (এনআরএস) স্থানান্তরিত করা হয়। তবে মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত এ বিষয়ে থানায় কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি বলে পুলিশ জানিয়েছে। পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার সন্ধ্যায় মা-মেয়ে ঠাকুর দেখতে বেরিয়েছিলেন। ঠাকুর দেখে রাত সাড়ে দশটা নাগাদ তাঁরা বাড়ি ফেরেন। রাতে বাবা-মা ও মেয়ে একই ঘরে শুয়েছিলেন। বাবার কথায়, “রাত একটা নাগাদ স্ত্রী ও মেয়ের চিৎকারে ঘুম ভেঙে যায়। দেখি ওদের বিছানা থেকে ধোঁয়া বেরোচ্ছে। সঙ্গে কটূ গন্ধ। ওরা দু’জন যন্ত্রণায় চিৎকার করছিল।’’ চিৎকার শুনে ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা। তাঁরাই দু’জনকে বগুলা ব্লক হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে তাঁদের এনআরএসে স্থানান্তরিত করা হয়। আহত দু’জনের মধ্যে মেয়ের আঘাত গুরুতর। একাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রীর মুখ থেকে কোমর পর্যন্ত পুড়ে গিয়েছে। তবে কে অ্যাসিড ছুড়েছে তা নিয়ে ধন্দ কাটেনি। কিশোরীর বাবা জানান, অন্ধকার থাকায় কাউকে দেখা যায়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy