E-Paper

ডাক্তারের রহস্য মৃত্যু, তিন জনকে জিজ্ঞাসাবাদ

বরাবরই অনির্বাণের শ্বশুর শান্তব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছেন, তাঁরা জ্ঞানত কোনও অন্যায় করেননি। স্বাভাবিক মৃত্যুর কারণে ময়না তদন্ত করানো হয়নি।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৬ জুলাই ২০২৪ ০৯:৫৫
বহরমপুর থানা।

বহরমপুর থানা। —ফাইল চিত্র।

মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক অনির্বাণ দত্ত খুনের মামলায় তিন জনের সঙ্গে কথা বলল বহরমপুর থানার পুলিশ। শুক্রবার ওই মামলার দুই সাক্ষী অনির্বাণের মামাতো ভাই সোমনাথ ঘোষ এবং সাগরদিঘির বাসিন্দা আসলাম পারভেজের পাশাপাশি বহরমপুরের একটি রোগ নির্ণয় কেন্দ্রের মালিক শেখর দত্তকে বহরমপুর থানায় ডেকে কথা বলেছেন। সেই কথোপকথনের ভিডিয়ো এবং অডিয়ো রেকর্ড করেছে পুলিশ। সেদিন কী ঘটনা ঘটেছিল, কেন অস্বাভাবিক মৃত্যু মনে হয়েছে, সেদিন থানায় জানাননি কেন এমন সব প্রশ্নের মুখে তাঁদের পড়তে হয়েছিল।

তবে বরাবরই অনির্বাণের শ্বশুর শান্তব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছেন, তাঁরা জ্ঞানত কোনও অন্যায় করেননি। স্বাভাবিক মৃত্যুর কারণে ময়না তদন্ত করানো হয়নি। জেলা পুলিশের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, এই মামলার অভিযুক্তদের পাশাপাশি অন্য লোকজনের সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে। কীভাবে মৃত্যু হয়েছে তা জানার জন্য তদন্ত চলছে। ঘটনার আগের দিন অনির্বাণ কোথায় ছিলেন তার খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।

মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বিপরীতে একটি রোগ নির্ণয় কেন্দ্রে এক সময় কাজ করতেন অনির্বাণ। রোগ নির্ণয় কেন্দ্রের মালিক শেখর দত্ত এ দিন বলেন, ‘‘অনির্বাণের মৃতদেহের ময়না তদন্ত না করে দ্রুত দেহ সৎকার করে দেওয়ায় আমার সন্দেহ তৈরি হয়েছিল। তাঁর মৃত্যু অস্বাভাবিক বলে মনে হয়েছে।’’ শেখরবাবু বলেন, ‘‘সে সব কথা আমি পুলিশকে জানিয়েছি।’’

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Berhampore

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy