Advertisement
০৩ মে ২০২৪

চাঁদা না পেয়ে বেদম মার

সুলেখাদেবী বলেন, “আমার মেয়ে, শ্রাবণী হালদার কয়েকদিন আগে হাসপাতালে ভর্তি হয়। সদ্যোজাতকে অপারেশন থিয়েটার থেকে ওর মায়ের কাছে পৌঁছে পর মাধব দত্ত মোট টাকা দাবি করতে থাকে।

ফাইল চিত্র।

ফাইল চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
রানাঘাট শেষ আপডেট: ২৮ জুলাই ২০১৭ ০৩:১৩
Share: Save:

সরকারি হাসপাতালে বিনা পয়সায় মিলছে ওষুধ। শয্যার জন্য রোগীদের কোনও টাকা দিতে হচ্ছে না। অথচ সন্তান প্রসবের পর প্রসুতিদের কাছ থেকে এক শ্রেণির কর্মীরা টাকা আদায় করছেন। দাবি মতো টাকা না পেলে ওই কর্মীরা রোগীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারও করছেন। এমনই অভিযোগ উঠল, রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালের এক কর্মীর বিরুদ্ধে। হাসপাতালেরই একটি সূত্রে জানাচ্ছে, এমনটা রোজই ঘটে। সকলে সাহস করে অভিযোগ জানাতে পারেন না। এ বার অভিযোগ হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ধানতলা থানার আড়ংঘাটার বাসিন্দা সুলেখা মণ্ডল নামে এক মহিলা মাধব দত্ত নামে হাসপাতালের এক কর্মীর বিরুদ্ধে হাসপাতালের সুপার ও মহকুমা শাসকের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন।

সুলেখাদেবী বলেন, “আমার মেয়ে, শ্রাবণী হালদার কয়েকদিন আগে হাসপাতালে ভর্তি হয়। সদ্যোজাতকে অপারেশন থিয়েটার থেকে ওর মায়ের কাছে পৌঁছে পর মাধব দত্ত মোট টাকা দাবি করতে থাকে। চারশো টাকা দিই। সে আরও চারশো টাকা দাবি করে। জানতে পারি ওই কর্মী অনেকের কাছ থেকে টাকা আদায় করে।’’

অভিযুক্ত মাধব বলেন, “কেউ কেই খুশি হয়ে চা খাওয়ার জন্য টাকা দেন। আমি টাকার জন্য জোর করি না।’’ হাসপাতালের সুপার দেবদুলাল মুখোপাধ্যায়কেও একাধিকবার ফোন করেও কোনও সাড়া মেলেনি। তবে জেলা মুখ্য স্বাস্থ আধিকারিক তাপস রায় বলেন, “ঘটনার তদন্ত হবে।’’ হাসপাতালের সুপার দেবদুলাল মুখোপাধ্যায়কেও একাধিকবার ফোন করেও কোনও সাড়া মেলেনি। তবে জেলা মুখ্য স্বাস্থ আধিকারিক তাপস রায় বলেন, “ঘটনার তদন্ত হবে।’’ স্বাস্থ আধিকারিক তাপস রায়। সাড়া মেলেনি। তবে জেলা মুখ্য স্বাস্থ আধিকারিক তাপস রায় বলেন, “ঘটনার তদন্ত হবে।’’ তবে স্বাস্থ্য জানান আধিকারিক তাপস রায়। সাড়া মেলেনি। যদিও তবে জেলা মুখ্য স্বাস্থ আধিকারিক মনে করছেন। মুখ্য স্বাস্থ আধিকারিক মনে করছেন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE