—প্রতীকী চিত্র।
নাবালিকা বোনকে ধর্ষণের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হলেন দাদা। দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে বিচার প্রক্রিয়া শেষে মুর্শিদাবাদের লালবাগ বিশেষ পকসো আদালতে বৃহস্পতিবার সাজা ঘোষণা হয়। ১০ বছরের কারাদণ্ডের সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ১ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। সেই সঙ্গে নির্যাতিতা নাবালিকাকে দু’লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের সুপারিশও করেছে আদালত।
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, লালবাগ থানা এলাকার এলাহিগঞ্জ গ্রামে ২০১৮ সালের ১১ মে নাবালিকা বোনকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে খুড়তুতো দাদা নাদিম শেখের বিরুদ্ধে। ধর্ষণের অভিযোগ এনে নাদিমের বিরুদ্ধে মুর্শিদাবাদ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে নির্যাতিতার মা। এর পরেই গ্রেফতার করা হয় নাদিমকে। বিশেষ পকসো আইনের ৬ ধারায় অভিযুক্ত করা হয় তাঁকে। দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়া চলার পর পকসো আইনে বুধবার দোষী সাব্যস্ত হন নাদিম। বৃহস্পতিবার তাঁর বিরুদ্ধে সাজা ঘোষণা করেন বিচারক দীপ্ত ঘোষ।
সরকারি আইনজীবী রঞ্জিত ঘোষ বলেন, ‘‘বোনকে ধর্ষণের অভিযোগে একাধিক তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে অভিযুক্ত দোষী প্রমাণিত হয়েছেন। মাননীয় বিচারক তাঁকে দশ বছরের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায় আরও এক বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছেন। এ ছাড়াও নির্যাতিতাকে দু’লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণেরও নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy