—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
নিয়োগ দুর্নীতিতে আবার আলোচনায় মুর্শিদাবাদের সুতির গোঠা এ রহমান হাই স্কুল। এই নিয়ে মোট পাঁচ বার নথি জাল করে একই স্কুলে শিক্ষক পদে যোগ দেওয়ার অভিযোগ উঠল সেখানে। এ বারের অভিযোগ, মেমো নম্বর জাল করে শিক্ষক পদে চাকরি করতে এসেছিলেন এক জন। তাঁর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন জেলার স্কুল পরিদর্শক। ২০১১ সালে মেমো নম্বর জাল করার অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
প্রসঙ্গত, সুতির গোঠা এ রহমান হাই স্কুলের প্রাক্তন প্রধানশিক্ষক আশিস তিওয়ারি এবং তাঁর ছেলে অনিমেশ তিওয়ারির নামে একই কায়দায় নথি জাল করে শিক্ষক পদে যোগ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। মেমো নম্বর জাল করে বাবা তাঁর ছেলেকে চাকরিতে ঢুকিয়েছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা দায়ের হয়। ভুয়ো শিক্ষক নিয়োগে নাম জড়িয়ে ওই প্রধানশিক্ষক এবং তাঁর ছেলে গ্রেফতার হন। বর্তমানে তাঁরা দু’জনেই জামিনে মুক্ত।
অন্য দিকে, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ওই স্কুলের আর এক শিক্ষক আব্দুর রাকিব এবং করণিক আব্দুর রাহিদ ইস্তফা দেন। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মইদুল ইসলাম বলেন, ‘‘এক সহ-শিক্ষক এবং এক করণিক ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে ইস্তফা দিয়েছেন। তবে তাঁদের হঠাৎ করে ইস্তফা দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। এরই মধ্যে আব্দুর রাকিবের নামে লিখিত অভিযোগ দায়েরের বিষয়টি সামনে এসেছে। ওই ঘটনার তদন্ত করছে সিআইডি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy