প্রথমে আবেদন নিবেদনই করা হবে। কিন্তু, তাতে কাজ না হলে কড়া পদক্ষেপ করা হবে। অভিযুক্ত চিকিৎসক হন বা স্বাস্থ্য কর্তা— রেয়াত করা হবে না কাউকেই। মঙ্গলবার জেএনএম মেডিক্যাল কলেজের রোগী কল্যাণ সমিতির বৈঠকে এই বার্তা দিলেন সমিতির চেয়ারম্যান মুকুল রায়। উল্লেখ্যে চেয়ারম্যান হওয়ার পর এই প্রথম তিনি সভা করলেন।
জেএনএম হাসপাতালের সঙ্গে গাঁধী হাসপাতালকে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে এদিন দুই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে নিয়েই বৈঠক হয়। উল্লেখযোগ্য, এদিনের বৈঠকে বিধায়ক নির্মল মাঝির উপস্থিতি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তিনি বিধানসভার স্বাস্থ্য বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য হিসেবে এদিনের
বৈঠকে ছিলেন।
রোগী কল্যাণ সমিতির কলেবরও এদিন বেড়েছে। কল্যাণীর বিধায়ক রমেন্দ্রনাথ বিশ্বাস দু’টি হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির সদস্য ছিলেন। চাকদহের বিধায়ক রত্না ঘোষ, হরিণঘাটার বিধায়ক নীলিমা নাগ মল্লিক, বীজপুরের বিধায়ক, মুকুল পুত্র শুভ্রাংশু রায়কে কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কমিটিতে আনা হয়েছে চাকদহ এবং হরিণঘাটা পুরসভার পুরপ্রধানকে। কল্যাণী ব্লক তৃণমূলের সভাপতি অরূপ মুখোপাধ্যায় সমাজসেবী হিসেবে কমিটিতে এসেছেন।