Advertisement
E-Paper

পুকুর উঠে আসে রাস্তায়

আনন্দবাজারের পাঠকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন যশোহরি আনোখা ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান বিধান পাল। সঞ্চালনায় ছিলেন কৌশিক সাহাআনন্দবাজারের পাঠকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন যশোহরি আনোখা ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান বিধান পাল। সঞ্চালনায় ছিলেন কৌশিক সাহা

শেষ আপডেট: ০৩ এপ্রিল ২০১৭ ০০:৪২
বেহাল: রাস্তা ধসে পড়েছে পুকুরে। নিজস্ব চিত্র

বেহাল: রাস্তা ধসে পড়েছে পুকুরে। নিজস্ব চিত্র

পাড় না বাঁধানোর ফলে রাস্তা পুকুরে মিশছে। বর্ষায় বোঝা যায় না কোনটা রাস্তা কোনটা পুকুর।

অমৃত পাল, দোহালিয়া

প্রধান: রাস্তাগুলিকে সংস্কারের চেষ্টা চলছে। পুকুর পাড়গুলি বাঁশ ও বালি ভর্তি বস্তা দিয়ে বাঁধানো হচ্ছে।

সব চাষি সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রির সুযোগ পাচ্ছেন না। একই ঘটনা আলুর ক্ষেত্রেও।

গৌতম আচার্য, পার রসড়া

প্রধান: সরকার সরাসরি ধান কিনছে। একই ভাবে আলুও কেনা হয়েছে। ওই আলু স্কুলে দেওয়া হয়েছে। অন্যান্য ফসলও কেনা যায় কি না সেই দাবি জেলাশাসককে জানাব।

পাইপ লাইন আছে, কিন্তু পানীয় জল নেই। অনেক নলকূপও বিকল। জল সঙ্কট দেখা দিয়েছে।

শ্যামাপ্রসাদ দাস, দোহালিয়া

প্রধান: নলকূপ বিকল হলে পঞ্চায়েত মেরামত করে দেয়। কিন্তু ভূগর্ভের জল নেমে যাওয়ায় জল মিলছে না। জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করছি।

বিধবা ভাতা, বার্ধক্য ভাতা ও প্রতিবন্ধী ভাতা দেওয়ার ক্ষেত্রে গড়মসি হচ্ছে। নতুন কোনও ব্যক্তি ওই ভাতা পাচ্ছেন না।

বাবলু দাস, মাধুনিয়া

প্রধান: সরকারি ভাবে নিয়মের কিছু পরিবর্তন হওয়ায় সমস্যা হচ্ছে। পঞ্চায়েত থেকে প্রায় দেড়শো জনের নাম ব্লক অফিসে দেওয়া আছে।

সন্ধ্যার পর রাস্তাঘাট অন্ধকারে ডুবে যায়। আলো হলে ভাল হয়।

অলোক ঘোষ, ভাণ্ডারা

প্রধান: পথবাতি বসানোর জন্য পৃথক ভাবে কোনও অর্থ বরাদ্দ হয় না। তবুও পঞ্চায়েত নিজস্ব তহবিল থেকে পথবাতি লাগানোর চিন্তা করছি।

চাষ শুরু হওয়ার পর সরকার বীজ বিলি করে। ওই বীজ বীজগুলি আগে দেওয়া যায় না?

তপন মণ্ডল, মারুড়া

প্রধান: বহুবার কৃষি দফতরে যোগাযোগ করেছি। কিন্তু কোনও সুরাহা হয়নি। এ বার বিষয়টি জেলাশাসককে জানাব।

উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়মিত চিকিৎসক না যাওয়ায় সামান্য কারণে কান্দি হাসপাতালে যেতে হচ্ছে।

সাকেবর শেখ, যশোহরি

প্রধান: চিকিৎসকের অভাব থাকায় সমস্যা হচ্ছে। স্বাস্থ্য দফতরকে বিষয়টি জানাব।

মিশন নির্মল বাংলার মাধ্যমে নির্মিত শৌচাগার বেশ নিম্নমানের।

পার্থ দাস, মাধুনিয়া

প্রধান: অভিযোগ পেয়েছি। ওই বিষয়ে নির্মাণ সংস্থার সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Village Problems
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy