Advertisement
E-Paper

আড়ালে রাখলেই প্রবেশ

থিত, গোকর্ণে বহুবছর আগে ‘ঘোষকুঁড়ো’ নামে এক পুকুর ছিল। পুকুরের ধারে গোকর্ণ গ্রামের জমিদার হট্টেশ্বর রায় প্রথম শ্মশানকালীর পুজো শুরু করেছিলেন।

কৌশিক সাহা

শেষ আপডেট: ১২ নভেম্বর ২০২০ ০১:২১
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

শতাধিক বছর আগে গ্রামে কালীপুজো হত একটিই। গোটা গ্রামের মানুষ স্থানীয় জমিদার হট্টেশ্বর রায়ের বাড়িতে ভিড় করত। এখন সেই জমিদারিও নেই। কিন্তু রায় বাড়ির পুজো ঘিরে গ্রামের আবেগ এখনও একই রকম।

কথিত, গোকর্ণে বহুবছর আগে ‘ঘোষকুঁড়ো’ নামে এক পুকুর ছিল। পুকুরের ধারে গোকর্ণ গ্রামের জমিদার হট্টেশ্বর রায় প্রথম শ্মশানকালীর পুজো শুরু করেছিলেন। তবে দেবীপ্রতিমা গ্রামের বাইরে থাকায় প্রতিমার বেদির রক্ষণাবেক্ষণ ঠিক ভাবে হত না। কথিত আছে, হট্টেশ্বর রায়ের বংশধর শ্যামাচরণ রায় স্বপ্নাদেশ পান, পুকুরের ধার থেকে প্রতিমা জমিদার বাড়িতে অথবা জনবসতিপূর্ণ কোনও স্থানে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। জনশ্রুতি, সেই নির্দেশ পেয়ে শ্যামাচরণ গ্রামের মধ্যে বেদি প্রতিষ্ঠা করেন। চারশো বছরের পুরনো ওই পুজো। বর্তমানে স্থায়ী মন্দিরে পুজো হয়। তিন দশক আগে দেবীর সিমেন্টের মূর্তি তৈরি হয়। মন্দিরের বর্তমান সেবায়েত লক্ষ্মণ মুখোপাধ্যায় বলেন, “করোনা আবহে দূরত্ববিধি মেনে দর্শনার্থীদের ঢুকতে দেওয়া হবে মন্দিরে। মাস্ক পরে আসা বাধ্যতামূলক।’’

Kali Puja Kandi
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy