Advertisement
E-Paper

লালগোলার বিডিও-র বাড়িতে হামলা: জামিন হয়ে গেল দু’জনের

অভিযোগ, দুষ্কৃতীরা ইট ছোড়ে বাংলো লক্ষ্য করে। গেটে ধাক্কা মারে। গামছা দিয়ে মুখ ঢেকে চালানো হয় তাণ্ডব। সিসি ক্যামেরায় সবটাই ধরা পড়ে। লালগোলা থানায় বিডিও-র অভিযোগের ভিত্তিতে দায়ের হয় এফআইআর।

আনন্দবাজার ডট কম সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২৩:৩২

—প্রতীকী চিত্র।

লালগোলার বিডিও-র সরকারি আবাসনে রাতের অন্ধকারে ইট মারার অভিযোগে ধৃত দু’জনের জামিন হয়ে গেল। ধৃতদের নিজেদের হেফাজতেও নিতে চায়নি পুলিশ। বিডিও-র সরকারি আবাসনে হামলার অভিযোগের পর ধৃত দু’জনই জামিনে মুক্ত হওয়ার ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে প্রশাসনের অন্দরে।

অভিযোগ, দুষ্কৃতীরা ইট ছোড়ে বাংলো লক্ষ্য করে। গেটে ধাক্কা মারে। গামছা দিয়ে মুখ ঢেকে চালানো হয় তাণ্ডব। সিসি ক্যামেরায় সবটাই ধরা পড়ে। লালগোলা থানায় বিডিও-র অভিযোগের ভিত্তিতে দায়ের হয় এফআইআর। তদন্তে নেমে দু’জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতদের নাম কামিরুল ইসলাম ওরফে বাবু ও সেসোমায়েউদ্দিন ওরফে সেসম। দু’জনেই লালগোলা থানার বিলবোরাকোবরা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দা। দু’জনেই এই ঘটনার সঙ্গে নিজেদের যোগ স্বীকার করেছেন বলেও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছিল। শনিবার ধৃতদের লালবাগ আদালতে পেশ করা হলে জামিন হয় ধৃত দু’জনের।

লালগোলায় বিডিও-র আবাসনে রাতের অন্ধকারে ইট মারার অভিযোগে ধৃত দু’জনের জামিন হয়ে যাওয়ায় প্রশ্ন উঠছে একাধিক। পুলিশ ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতেও চাইল না কেন? তা হলে বিডিও-র এফআইআর কি লঘু করে দেখছে পুলিশ? উঠছে প্রশ্ন।

মুর্শিদাবাদ পুলিশ জেলার অতিরিক্ত সুপার ( লালবাগ) রসপ্রিত সিংহ বলেন, ‘‘প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। আমাদের যা প্রয়োজন ছিল, সে সবের প্রশ্নের উত্তর পাওয়া গিয়েছে। তাই তাঁদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানানো হয়নি। তবে তদন্ত চলছে।’’

arrest Lalgola
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy