পঞ্চায়েত ভোট হয়েছে ১৪ মে। তার আগের দিন, ১৩ মে কাকদ্বীপের বুধাখালিতে সিপিএম সমর্থক দেবব্রত দাস এবং তাঁর স্ত্রী উষারানি দাসের দগ্ধ দেহ উদ্ধার করা হয়। ওই দম্পতিকে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ ওঠে।
তারও আগে, ৭ এপ্রিল আরামবাগে মহকুমাশাসকের অফিসে মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে বেরোচ্ছিলেন বিশ্বনাথ কারক, মমতা কারক, রিনা কারক ও ঝর্না দাস। অভিযোগ, পুলিশের সামনে কিছু দুষ্কৃতী তাঁদের উপরে চড়াও হয়ে মারধর করে এবং মহিলাদের শাড়ি ধরে টানাটানি করে।
পঞ্চায়েত ভোটের আগে ও পরে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে রাজনৈতিক হিংসার পাশাপাশি মহিলাদের উপরে অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রাজ্য মহিলা কমিশন কোনও পদক্ষেপ করেনি। সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, রাজ্য শাখার এই ভূমিকায় ক্ষুব্ধ হয়ে জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রেখা শর্মা নিজেই পশ্চিমবঙ্গে রাজ্যে আসছেন!