পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)।
শূন্য পদের চেয়ে বেশি কর্মী নিয়োগ নিয়ে অভিযোগ উঠেছিল পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)-র বিরুদ্ধে। বুধবার পিএসসির চেয়ারম্যান দেবাশিস বসু জানালেন, বিষয়টিতে কোনও অনিয়ম হয়নি।
গৌরাঙ্গ কাপাট নামে এক পরীক্ষার্থীর চিঠির জবাবে পূর্ত দফতরের রাজ্য জন তথ্য আধিকারিক জানিয়েছিলেন, ২০১৬ সালে ইলেকট্রিক্যাল শাখায় জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ারের অসংরক্ষিত শূন্য পদ ছিল ১৮২। কিন্তু ওই বছর পরীক্ষা থেকে ওই পদে নিয়োগ করা হয় ১৯২ জনকে। ১৮২টি শূন্য পদে কী ভাবে অতিরিক্ত ১০ জন চাকরি পেলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল পরীক্ষার্থীদের একাংশ। পূর্ত দফতরের রাজ্য জন তথ্য আধিকারিকের চিঠি থেকে আরও জানা গিয়েছিল, ২০১৬ সালে ইলেকট্রিক্যাল শাখায় শারীরিক প্রতিবন্ধী জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ারের শূন্য পদ ছিল ১১। কিন্তু এক জনকেও নিয়োগ করা হয়নি। সে ক্ষেত্রে পরের বছর ওই শূন্য পদ কমে যাওয়ার কথা নয়। অথচ, ২০১৭ সালে ইলেকট্রিক্যাল শাখায় শারীরিক প্রতিবন্ধী জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ারের শূন্য পদ ছিল মাত্র একটি। এই ক্ষেত্রেও অনিয়মের অভিযোগ তুলেছিল পরীক্ষার্থীদের একাংশ।
পিএসসি-র চেয়ারম্যান দেবাশিসবাবু বলেন, ‘‘২০১৬ সালের পরীক্ষা থেকে শারীরিক প্রতিবন্ধী জুনিয়র ইঞ্জিনিয়র এক জনও পাওয়া যায়নি। তাই তাঁদের জন্য সংরক্ষিত ১১টি পদ অসংরক্ষিত পদের মধ্যে ঢুকে গিয়েছিল। ফলে আমরা অসংরক্ষিত বিভাগেই ১৯৩ জনের নাম পাঠিয়েছিলাম। ২০১৭ সালে মাত্র এক জন শারীরিক প্রতিবন্ধী জুনিয়র ইঞ্জিনিয়র পাওয়া গিয়েছিল। কোথাও কোনও অনিয়ম হয়নি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy