নিম্নচাপ অক্ষরেখা তৈরি হয়েছে। তাতে শুরু হয়েছে উত্তরবঙ্গ জুড়ে বৃষ্টি। কিন্তু ভোটও এগিয়ে এসেছে। তাই নিম্নচাপের বৃষ্টিকে উপেক্ষা করেই প্রার্তীরা ঝাঁপালেন প্রচারে। দরকারে কখনও ছাতা, কখনও রেনকোট বেরিয়েছে। কখনও কেউ আশ্রয় নিয়েছেন কারও বাড়িতে। অনেকে ঘরে ঘরে ছোট ছোট মিটিং সেরে নিয়েছেন। অনেক প্রার্থীই তাতে কুশি। আলিপুরদুয়ারের এক প্রার্থীর যেমন বক্তব্য, ‘‘বৃষ্টি হবে জানতাম। তাই দলের এক সমর্থকের বাড়ির একতলাতেই প্রচার সভা করেছি। খুবই কাজে দিয়েছে।’’ কোচবিহারের এক প্রার্থীর কথায়, ‘‘বৃষ্টিতে গ্রামের লোকও বেরোতে পারেননি। তাই আমি যখন এলাকার একটি বড় চায়ের দোকানে বৈঠক করলাম, বহু লোকই এসেছিলেন।’’
তবে সকালের দিকে ভোট প্রচার বন্ধ ছিল অনেক প্রার্থীরই। কারণ, তখন অঝোরে বৃষ্টি হচ্ছিল। বেলা গড়াতেই আকাশ পরিষ্কার হয়ে যায়। তারপরেই প্রচারে ঝাঁজ বাড়ান প্রার্থীরা।
আলিপুরদুয়ারে সকাল থেকে থেকে ছিল আকাশের মুখ ভার। সকাল ন’টা নাগাদ বৃষ্টি শুরু হয় আলিপুরদুয়ার শহর ও সংলগ্নে এলাকায়। বৃষ্টি দেখে মুখ ভার হয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মীদের। দুপুর দেড়টা নাগাদ বৃষ্টি কমতেই বিভিন্ন দলের নেতা কর্মীরা বেরিয়ে পড়েন কাজে। চেচখাতা এলাকায় তৃণমূল সমর্থকদের দেখা যায় ব্যানার ফেস্টুন লাগাতেও। বিজেপি কর্মীরাও শালকুমার হাটে পতাকা লাগানো ঘুরে ঘুরে। এক বিজেপি কর্মী জানান, যে ভাবে মেঘলা আবহাওয়া হয়েছে তাতে প্রচারে সমস্যা হবে।