কর্মরত ও অবসরপ্রাপ্ত সাংবাদিক ও চিত্র সাংবাদিকদের নানা সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যে উত্তরবঙ্গে সমাজভিত্তিক সমবায় সমিতি তৈরি হল। নাম শ্রেষ্ঠার্ঘ্য।
বুধবার শিলিগুড়িতে এক সরকারি অনুষ্ঠানে ওই সমিতির চেয়ারম্যানের হাতে অনুমোদনের নথি তুলে দিয়ে শুভেচ্ছা জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সমবায় দফতরের দাবি, সাংবাদিকদের এমন সমবায় সমিতি রাজ্যে প্রথম। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘সাংবাদিক-চিত্র সাংবাদিকদের বিপদে সরকার সাহায্য করে। পরে বেশি করে করার চেষ্টা করবে।’’ শ্রেষ্ঠার্ঘ্য নানা ক্ষেত্রে সেতু বন্ধনের ভূমিকাও পালন করবে বলে আশা তাঁর। শ্রেষ্ঠার্ঘ্য নামটি মমতারই দেওয়া।শ্রেষ্ঠার্ঘ্যের তরফে জানানো হয়, ৪ বছর ধরে সাংবাদিকদের নিয়ে সমাজ কল্যাণমূলক সমবায় সমিতি গড়ার চেষ্টা চলছিল। আলোচনার পরে মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শে সমাজ ভিত্তিক সমবায় গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। সমিতির সদস্যরা চাঁদা দিয়ে টাকা জমাবেন। শ্রেষ্ঠার্ঘ্য ব্যবসায়িক মনোভাব নিয়ে চলবে না। লাভজনক কর্মসূচি নেবে না। প্রচারমাধ্যম নিয়ে সচেতনতা প্রসার করবে। কাজের ক্ষেত্রে সর্ব স্তরের সাংবাদিক, চিত্র সাংবাদিকদের সাহায্য করবে। সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতা পেলে হঠাৎ কর্মহীন ও প্রাক্তন সাংবাদিকদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরির চেষ্টা করবে সমিতি। সমিতির কর্মক্ষেত্র উত্তরবঙ্গের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। সংস্থার কর্মসূচির রূপরেখা করতে ২৫ জনের উপদেষ্টামণ্ডলী গড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy