Advertisement
E-Paper

রামকৃষ্ণ মিশনে হামলায় শাসকদলের মদত রয়েছে: পদ্ম-বিধায়ক শঙ্কর।। নাম বলুন: তৃণমূলের গৌতম

গত ১৯ মে শিলিগুড়ির ‘সেবক হাউস’ নামে একটি বাড়িতে জলপাইগুড়ি রামকৃষ্ণ মিশনের কয়েক জন সন্ন্যাসীর উপর হামলা হয় বলে অভিযোগ। প্রাথমিক তদন্তে উঠে আসে, জমির মালিকানা নিয়ে বিবাদের জেরেই ওই হামলা।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৩ জুন ২০২৪ ০০:০৬

—প্রতীকী চিত্র।

রামকৃষ্ণ মিশনের উপর হামলার ঘটনায় তৃণমূল ও পুরসভার মদত রয়েছে বলে দাবি করলেন শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। পাল্টা শিলিগুড়ি পুরসভার মেয়র তথা তৃণমূল নেতা গৌতম দেব জড়িতদের নাম প্রকাশ্যে আনার চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন।

গত ১৯ মে শিলিগুড়ির ‘সেবক হাউস’ নামে একটি বাড়িতে জলপাইগুড়ি রামকৃষ্ণ মিশনের কয়েক জন সন্ন্যাসীর উপর হামলা হয় বলে অভিযোগ। প্রাথমিক তদন্তে উঠে আসে, জমির মালিকানা নিয়ে বিবাদের জেরেই ওই হামলা। বঙ্গে ভোটপ্রচারে এসে সেই ঘটনা নিয়ে সুর চড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পাল্টা জবাব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তা নিয়ে টানাপড়েন অব্যাহত। হামলার ঘটনায় মূল অভিযুক্ত প্রদীপ রায়কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এর পরেই রবিবার রামকৃষ্ণ মিশনে যান শঙ্কর। সেখানে ঘুরে তাঁর বক্তব্য, প্রদীপের গ্রেফতারিতে তিনি খুশি। কিন্তু তাঁর গ্রেফতারি চোখে ধুলো দেওয়া ছাড়া আর কিছু নয়! শঙ্কর বলেন, ‘‘প্রদীপ রায়ের মতো এক জন সামান্য ব্যক্তি এত বড় জমি দখল করতে পারে না, যদি এর পিছনে শাসকদলের প্রভাবশালী নেতার হাত না থাকে। আশ্চর্যের বিষয় হল, রামকৃষ্ণ মিশনের পক্ষ থেকে মিউটেশনের আবেদন করার পরেই এই ঘটনা। পুরসভার ভিতর থেকেও কেউ জড়িত আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে হবে।’’

পাল্টা গৌতম বলেন, ‘‘তৃণমূলের বড় নেতা যদি এর সঙ্গে জড়িত থাকে, তা হলে তার নাম প্রকাশ্যে নিয়ে আসা উচিত। পুরসভার ভিতরেও যদি কেউ থাকে, তা হলে তার নামটা বলে দেওয়া উচিত। তথ্যপ্রমাণ দিয়ে কেন লিখিত অভিযোগ জানাচ্ছেন না? ওদের তো সেন্ট্রাল এজেন্সি রয়েছে। স্টেট এজেন্সিকেও বলতে পারে। সবটা প্রকাশ্যে নিয়ে আসুক।’’

arrest Siliguri
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy