প্রতীকী ছবি।
নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে ধৃত পাঁচ রোহিঙ্গার মধ্যে এক জনকে জেরা করার জন্য নিজেদের হেফাজতে নিল রেল পুলিশ।
মঙ্গলবার এনজেপি স্টেশন থেকে পাঁচ জনকে ধরেছিল রেল পুলিশ। ধৃতদের মধ্যে একটি শিশুও রয়েছে। এ দিন বুধবার সকলকে জলপাইগুড়ি জেলা আদালতে পেশ করা হলে এক জনকে দশ দিনের জন্য রেল পুলিশের হেফাজতে পাঠানো হয়। বাকিদের ১৪ দিনের জেল হেফাজত হয়েছে। আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতদের মধ্যে হামিদ হুসেন নামে এক জনের কাছ থেকে সিম-সহ বিভিন্ন নথি মিলেছে। প্রাথমিক জেরায় জানা গিয়েছে যে, হামিদই বাকিদের সঙ্গে নিয়ে জম্মু রওনা হন। তিনি এজেন্ট হতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। আরও এমন অনেক অনুপ্রবেশকারীর তথ্য এবং তাদের কী ভাবে এক শহর থেকে অন্য শহরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, সেই তথ্যও জেরায় মিলতে পারে বলে মনে করছে রেল পুলিশ।
সরকারি আইনজীবী মৃন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “তদন্ত আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে অনুপ্রবেশকারী এক জন রোহিঙ্গাকে নিজেদের হেফাজতে চেয়েছিল পুলিশ। আদালত সেটি মঞ্জুর করেছেন।” লকডাউনের আগে রাজ্যে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশে নিয়ে সরগরম হয়েছিল রাজ্য রাজনীতি। ট্রেন চলাচল কিছুটা স্বাভাবিক হতেই ফের জালে পড়ল এই পাঁচ অনুপ্রবেশকারী। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, জম্মু যাওয়ার উদ্দেশে কক্সবাজার উদ্বাস্তু শিবির থেকে পালিয়ে এসেছিল দলটি। নয়াদিল্লিগামী ট্রেন থেকে তাঁদের গ্রেফতার করেছিল রেল পুলিশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy