Advertisement
E-Paper

জ্ঞানেশ্বরীতে ‘খারাপ’ খাবার, টুইটে নালিশ

মনই নানা অভিযোগে সরব হাওড়াগামী জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেসের যাত্রীদের একাংশ।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৬ অগস্ট ২০১৮ ০৪:১১
জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেস। —ফাইল চিত্র।

জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেস। —ফাইল চিত্র।

খাবারের দাম বেশি, মানও খারাপ। অনুমোদিত নামী ব্র্যান্ডের পরিবর্তে মিলেছে স্থানীয় নিম্নমানের পানীয় জল। এমনই নানা অভিযোগে সরব হাওড়াগামী জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেসের যাত্রীদের একাংশ।

যাত্রীদের দাবি, শনিবার রাতে প্যান্ট্রি ম্যানেজারের লগবুকে অভিযোগ জানিয়ে, খড়্গপুরের ডিআরএমকে টুইট করে, সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইভ করে, ডিআরএমের টুইটার হ্যান্ডলে ভিডিয়ো পোস্ট করেও সমস্যার সমাধান হয়নি। রবিবার সকালে হাওড়া পৌঁছনো পর্যন্ত ট্রেনেই চলতে থাকে বিক্ষোভ।

এ দিন পানীয় জল নিয়ে অভিযোগ উঠেছে হাওড়াগামী স্টিল এক্সপ্রেসেও। অভিযোগ, বাইরের হকাররা ট্রেনে উঠে ২০ টাকার জলের বোতল বিক্রি করেছেন। এ ক্ষেত্রেও ডিআরএমকে টুইট করে অভিযোগ করেছেন এক যাত্রী।

আগে বহুবার রাজধানী এক্সপ্রেস, দুরন্ত এক্সপ্রেসের যাত্রীদের সরব হতে দেখা গিয়েছে। গত মে মাসে শতাব্দী এক্সপ্রেসে নিম্নমানের খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছিল যাত্রীরা। নিয়ম হল, রেলের অনুমোদিত হকাররা মেনু কার্ডের দাম দেখিয়ে যাত্রীদের খাবার বিক্রি করবেন। অভিযোগ, শনিবার রাতে জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেসে সে নিয়ম মানা হয়নি। ওই ট্রেনের যাত্রী সৌরদীপ রায় বলেন, “কয়েক জন ৫০ টাকার খাবার চেয়েও পাননি। তাঁদের ১৩০ টাকার খাবার নিতে বাধ্য করা হয়েছে। তা-ও নিম্নমানের। পানীয় জল রেল অনুমোদিত নয়।’’ খড়্গপুরের ডিআরএম কে রবিনকুমার রেড্ডির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও ফোন ধরেননি। জবাব মেলেনি এসএমএসেরও। দক্ষিণ-পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সঞ্জয় ঘোষ বলেন, “আমি ছুটিতে রয়েছি। সিনিয়র ডিসিএমের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।” খড়্গপুরের সিনিয়র ডিভিশনাল কমার্শিয়াল ম্যানেজার কুলদীপ তিওয়ারির বলেন, “স্থানীয় ব্র্যান্ডের জলের বোতল ট্রেনে বিক্রি করা যায় না। ১৩০ টাকার খাবারও রেলের মেনুতে নেই। যাত্রীদের অভিযোগ গুরুত্ব দিয়ে দেখব।”

Jnaneswari Express Train Food
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy