Advertisement
০৪ মে ২০২৪
Road Renovation Work

অবশেষে শুরু রাস্তা সংস্কার

প্রশাসন এবং স্থানীয় সূত্রেই জানা গিয়েছে, ওই দু’টি সড়কের গুরুত্ব অপরিসীম। বাদশাহী সড়ক বীরভূমের পাশাপাশি পূর্ব বর্ধমানের একাংশের উপর দিয়ে গিয়েছে।

চলছে রাস্তার সংস্কার। লাভপুর-গুনটিয়া রাস্তা।

চলছে রাস্তার সংস্কার। লাভপুর-গুনটিয়া রাস্তা। নিজস্ব চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
 লাভপুর শেষ আপডেট: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০৮:১৪
Share: Save:

সংস্কারের অভাবে দীর্ঘ দিন ধরে বেহাল হয়ে পড়েছিল লাভপুর-গুনুটিয়া এবং ফরক্কা- হলদিয়ার রাস্তা বাদশাহী সড়কের একাংশ। পিচ, পাথর উঠে গিয়ে খন্দে ভরেছে রাস্তা। ফলে, ওই রাস্তার যাত্রী এবং যানচালকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বলে অভিযোগ। প্রশাসনের নানা স্তরে জানিয়েও রাস্তা সংস্কারের ব্যবস্থা হয়নি বলেও অভিযোগ ছিল। অবশেষে শুরু হয়েছে এই দু’টি রাস্তার সংস্কার। অনেকের মতে সংবাদ প্রকাশের পরেই এই কাজ শুরু হয়েছে।

প্রশাসন এবং স্থানীয় সূত্রেই জানা গিয়েছে, ওই দু’টি সড়কের গুরুত্ব অপরিসীম। বাদশাহী সড়ক বীরভূমের পাশাপাশি পূর্ব বর্ধমানের একাংশের উপর দিয়ে গিয়েছে। দু’টি সড়কই উত্তরবঙ্গের সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের যোগাযোগের অন্যতম সূত্র। বিশেষত লাভপুরের-গুনুটিয়ার রাস্তায় ময়ূরাক্ষী নদীর উপরে সেতু নির্মিত হওয়ায় এই সড়কটির গুরুত্ব আরও বেড়ে গিয়েছে। দিনে কয়েক হাজার হাজার যান এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করে।

বাদশাহী সড়কের ফুটিসাঁকো থেকে মুর্শিদাবাদের কুলি পর্যন্ত রাস্তার অবস্থা বেহাল। লাভপুর- গুনুটিয়া সড়কের লাঘাটা থেকে গুনুটিয়া পর্যন্ত অংশের একই দুরবস্থা। ভোগপুরের অনিল মণ্ডল, কালিকাপুরের সনাতন দাসেরা বলেন, ‘‘বেহাল অবস্থার জন্য ওই রাস্তায় যাওয়ার কথা ভাবলেই গায়ে জ্বর আসে। সব থেকে সমস্যা হয় রোগী নিয়ে যাওয়ার সময়। ঝাঁকুনিতে রোগীর প্রাণসংশয়ও দেখা দেয়।’’

কেতুগ্রামের বিধায়ক শেখ শাহনাওয়াজ এবং লাভপুরের বিধায়ক অভিজিৎ সিংহ বলেন, ‘‘গুরুত্বের কথা বিবেচনা করে জরুরি ভিত্তিতে রাস্তা সংস্কারের জন্য পূর্তমন্ত্রী দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। তার পরে কাজ শুরু হয়েছে।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

labhpur
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE