Advertisement
E-Paper

বিধানসভায় একাধিক সিএজি রিপোর্ট পেশ করেনি রাজ্য, দাবি করল রাজভবন, মনে করাল ঘাটতির কথাও

রাজভবনের তরফে শুক্রবার এই পোস্ট দিয়ে সংবিধানের ১৫১ ধারার কথা মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেখানে জানানো হয়েছে, রাজ্যের আর্থিক অবস্থা নিয়ে সিএজি যে রিপোর্ট দেয়, তা রাজ্যপালকে দেওয়া আবশ্যক।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২২:৫২
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। —ফাইল চিত্র।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। —ফাইল চিত্র।

বিধানসভায় একাধিক সিএজি রিপোর্ট পেশ করেনি রাজ্য সরকার। এ ভাবে আসলে সংবিধান অমান্য করা হয়েছে। এক্স হ্যান্ডল (সাবেক টুইটার)-এর পোস্ট করে দাবি করল রাজভবনের মিডিয়া সেল। সেখানে কেন্দ্রীয় সাহায্যের কথাও মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে।

রাজভবনের তরফে শুক্রবার এই পোস্ট দিয়ে সংবিধানের ১৫১ ধারার কথা মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেখানে জানানো হয়েছে, রাজ্যের আর্থিক অবস্থা নিয়ে সিএজি যে রিপোর্ট দেয়, তা রাজ্যপালকে দেওয়া আবশ্যক। এর পর তা বিধানসভায় পেশ করা হয়। রাজভবনের দাবি, এখনই রাজ্য সরকারের এই সিএজি রিপোর্ট পেশ করার বিষয়ে পদক্ষেপ করা উচিত। ‘আর্থিক স্বচ্ছতা’ আনার দাবিও তুলেছে রাজভবন।

এই প্রসঙ্গে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (আরবিআই)-এর একটি সমীক্ষার প্রসঙ্গও তুলেছে রাজভবন। উল্লেখ করা হয়েছে, আরবিআই সমীক্ষায় জানিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ আর্থিক দিক থেকে অনেকটাই কেন্দ্রের উপর নির্ভরশীল। রাজস্বের এক পঞ্চমাংশ আসে অনুদান থেকে। ২০২১-’২২ থেকে ২০২৪-’২৫ অর্থবর্ষ পর্যন্ত রাজস্বের ঘাটতির কারণে কেন্দ্রের থেকে ৪০,১১৫ কোটি টাকা পশ্চিমবঙ্গ অনুদান পেয়েছে বলে দাবি করেছে রাজভবন। আরও দাবি, ২০২৩-’২৪ অর্থবর্ষে রাজ্যের মোট রাজস্ব ছিল ২.১৩ লক্ষ কোটি টাকা। তার মধ্যে কেন্দ্রীয় অনুদান ছিল ১.১৭ লক্ষ কোটি টাকা। রাজস্বের এই ঘাটতির দিকে দ্রুত নজর দিতে বলেছে রাজভবন। এই নিয়ে রাজ্যকে বেশ কিছু পরামর্শও দিয়েছে রাজভবন। দিয়েছে স্বচ্ছতা আনার পরামর্শও।

CAG Report Raj Bhavan Nabanna Legislative Assembly C V Ananda Bose Mamata Banerjee
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy