Advertisement
E-Paper

দল নয়, শত্রু নেতৃত্ব, পুরভোটে তাই দূরত্ব রাখতে চান গেরুয়া শিবিরের বিদ্রোহী নেতারা

১২ ফেব্রুয়ারি বিধাননগর, আসানসোল, চন্দননগর ও শিলিগুড়ি পুরসভায় নির্বাচন। এর পরই রাজ্যের শতাধিক পুরসভায় ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা।

রাজ্য বিজেপি-তে বিদ্রোহ চলছেই

রাজ্য বিজেপি-তে বিদ্রোহ চলছেই

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৮ জানুয়ারি ২০২২ ১৭:৪৬
Share
Save

রাজ্য বিজেপি-তে বিদ্রোহ চলছেই। দমন প্রক্রিয়া শুরু করে জয়প্রকাশ মজুমদার, রীতেশ তিওয়ারিদের সাময়িক বরখাস্তের পথেও হেঁটেছে গেরুয়া শিবির। তবে আসন্ন পুরভোটে তার প্রভাব পড়বে না বলেই মনে করছে বিজেপি। রাজ্য নেতারা দাবি করছেন, দলে গোলমাল এমন পর্যায়ে পৌঁছয়নি যার জন্য নির্বাচনে প্রভাব পড়বে। যদিও বিদ্রোহীদের দাবি, রাজ্যের সর্বত্র বুথ স্তরে রাজ্য নেতৃত্বের উপরে ক্ষোভের আবহ রয়েছে। তবে তাঁরাও দাবি করছেন, ভোটে এর প্রভাব পড়বে না। কারণ, বিদ্রোহীদের নেতারা চাইছেন কোথাও নির্বাচনের ক্ষেত্রে কেউ যেন দলবিরোধী কিছু না করেন। এই প্রসঙ্গে জয়প্রকাশ বলেন, ‘‘আমরা দলের বিরুদ্ধে নই, আমরা রাজ্য নেতৃত্বের ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখার বিরুদ্ধে। দল শত্রু নয় মোটেও। তাই আমরা এমন কোনও কাজই করব না যার জন্য নির্বাচনে দলের ক্ষতি হতে পারে। আপাতত আমাদের সিদ্ধান্ত নির্বাচন প্রক্রিয়া থেকে দূরে থাকা।’’

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি বিধাননগর, আসানসোল, চন্দননগর ও শিলিগুড়ি পুরসভায় নির্বাচন রয়েছে। এর পরেই রাজ্যের সর্বত্র শতাধিক পুরসভায় ভোটগ্রহণ হতে পারে। তার আগে রাজ্য বিজেপি-র বিদ্রোহ যে হারে বাড়ছে তাতে সমাধানের পথ মিলবে কি না তা অনিশ্চিত। এ হেন পরিস্থিতিতে রাজ্য নেতৃত্ব মুখে স্বীকার না করলেও গেরুয়া শিবিরের একাংশের মধ্যে নির্বাচনে অন্তর্দ্বন্দ্বের প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কায় রয়েছেন। জয়প্রকাশের বক্তব্য জানার পরে তাঁরা হয় তো কিছুটা হলেও আস্বস্ত হবেন।

তবে নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে অনেক ক্ষোভ জয়প্রকাশের। তিনি আনন্দবাজার অনলাইনকে বলেন, ‘‘আমরা জানি, এই নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই থেকে ভোট পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া সবেতে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার চেষ্টা রয়েছে। অতীতে কলকাতা পুরসভা নির্বাচনের সময়েও আমরা দেখেছি, বর্তমান নেতৃত্ব পছন্দের গ্রামঞ্চলের নেতাদের মহানগরের দায়িত্ব দিয়েছেন।’’ প্রার্থীদের নির্বাচন লড়ার খরচ দেওয়া নিয়ে দুর্নীতি রয়েছে বলে দাবি জয়প্রকাশের। রাজ্যের এক অবাঙালি বিজেপি সাংসদের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘‘টাকাপয়সা বিলির দায়িত্বে থাকা ওই সাংসদকে দলীয় দফতরেই বলতে শুনেছি যে, নল দিয়ে জল গেলে নলের গায়ে তো জল লাগবেই। এই কথাতেই স্পষ্ট যে অর্থ বণ্টনও দুর্নীতিমুক্ত নয়।’’

BJP Election municipal election

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

মেয়াদ শেষে আপনার সাবস্ক্রিপশন আপনাআপনি রিনিউ হয়ে যাবে

মেয়াদ শেষে নতুন দামে আপনাকে নতুন করে গ্রাহক হতে হবে

Best Value
এক বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
এক মাসে

৪২৯

১৬৯

এক মাস পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।