গত বারের তুলনায় এ বছর মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী প্রায় ৭৫ হাজার কম। পর্ষদ সূত্রের খবর, ২০১৬-তে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১১ লক্ষ ৪৭ হাজার। এ বার তা কমে হয়েছে ১০ লক্ষ ৭২ হাজার। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২০১৫-তে ছিল, ১০ লক্ষ ৩০ হাজার। অর্থাৎ সে বছরের তুলনায় অবশ্য এ বছর পরীক্ষার্থী বেড়েছে ৪২ হাজার।
২০১৬-তে পরীক্ষার্থী এত বেড়েছিল কেন? পর্ষদের সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, ‘‘পুরনো পাঠ্যক্রমে শেষ পরীক্ষা থাকার কারণেই ২০১৬ সালে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছিল। কিন্তু এ বছরের সংখ্যাটাই স্বাভাবিক।’’ পর্ষদ-কর্তাদের ব্যাখ্যা, সে বছর টেস্ট পরীক্ষায় অধিকাংশকেই পাশ করিয়ে দিয়েছিল স্কুলগুলি। কারণ সে বার অকৃতকার্য হলে এ বছরের নতুন পাঠ্যক্রম পড়ে পরীক্ষায় বসতে হতো পরীক্ষার্থীদের।
পর্ষদ সূত্রের খবর, পরীক্ষার ঘরে নজরদারি এ বার আরও বাড়ানো হবে। সাধারণত একটি ঘরে ৩ জন নজরদারির দায়িত্বে থাকেন। এ থাকবেন ৪ জন। এ বার ‘মাল্টিপল চয়েস কোশ্চেন’ বা এমসিকিউ বেশি থাকবে। পরীক্ষার্থীরা যাতে একে অন্যের সঙ্গে আলোচনা করে উত্তর লেখার সুযোগ না পায়, সেই জন্যই বাড়ছে নজরদারি। মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy